মত বালিতে মািখ গজে থাকিব ? আজকের মত আগামীকালও কি আমৱা চোখে ঠলি পড়ে থাকিব ? আর অসহায়-অতের মত অদটের দোহাই দিয়ে গডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে দেৱ ?? না, আমরা আর হাত-পা গটিয়ে নিশ্চেন্ট হয়ে বসে থাকব না। অন্ধকার রান্ত্রিকে দাঁহাতে ঠেলে দিয়ে আগামীকালের সর্ষ কিরণোত্মজৰল ঝকঝকে চকচকে সকালকে স্বাগত জানাব। অন্তরের অন্ত:স্থলের সবটাঁকু শ্রদ্ধা নিঙড়ে নিয়ে নিবেদন করব রান্তিম সদস্যকে । আসন, আজকের পবিত্র সকালে আমরা এই প্রতিজ্ঞাই DBDS Du sBB tBDD DDDSS BBB DD DS DBD DBDBD DD KSGSBB পাশে গিয়ে দাঁড়াব। প্রতিযোগী, প্রতিদ্বন্দী মনোভাব নিয়ে অবশ্যই নয় । বরং সহযোগী ও সহমম হয়ে । অতীত ও বতমানের ক্লেদ আর পলানি ভুলে নারী-পরিষ একজোট হয়ে আগামীকালকে মধ্যময় করে তুলি । উদেবাধক সকল্যাণী মিটারের পর মঞ্চে এল মণিমালা । ওর ওপর দায়িত্ব বতেছে ভারতবষীয় সমাজে নারীর বািতমান স্থান ও নারীর সর্বাধিকার ফিরিয়ে আনার উপায়। সকবন্ধে আলোকপাত করা । Yrw. মণি ওর বন্তব্য রাখতে গিয়ে বললে, নারী তার আপন মহিমায় সমগঞ্জবল।। জ্যোৎস্না-রাস্ট্রির বিনিদ্র চন্দ্র যেন নারীর সরে সাের বেধে ত্রিভবন পরিব্যাপ্ত করেছে। পথিবীতে যদি নারীর অস্তিত্ব না থাকত। তবে চন্দ্র ও সায্যের উদয় যেন নিমমভাবে ব্যর্থ হয়ে যেত। আর ব্যর্থ হ’ত গাছে গাছে ফলের সমারোহ। আমরা জানি, পথিবীর প্রতিটি আনাচে কানাচে অর্থাৎ সব রকম সামাজিক পরিবেশের মধ্যে নারী অপেক মানবী আর অবশিস্টট কু কল্পনারীপে পরিষের চিত্তে অধিষ্ঠিতা । কিন্তু আজ ভারতবর্ষের নারীর স্থান কোথায় ? নারী কি পারিবারিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক-যাবতীয় বন্ধন মন্ত হয়ে নিজেকে জাহির করতে পারছে ? নারী পেরেছে কি সনাতন কল্যাণআদশের বিষময় বৈশিষ্ট্য বিস্মত হয়ে আত্মঘাতন্ত্রের জায়গানে মােখর হতে ? দিনের পর দিন, বছরের পর বছর ধরে নারীর সত্তৰাকে বলপবেক কণ্ঠরোধ করে নিজস্ব করে রেখেছে। সদর অতীতের দিকে আমরা যদি দক্ষিটপাত করি তবে আমাদের সামনে এমন এক সদসংহত সবাঙ্গ সন্দর চিত্র ফটে উঠবে যা সামঞ্জস্য মহীয়ান জীবনের পাজারী। তাই ত ধৰ্ম, অর্থ, কাম, মোক্ষ-প্রাচীন ভারতবষীয় সমাজজীবনে মানষের সাবিক বিকাশের ছিল অবকাশ । আজকের মত সত্য, শিব ও সন্দরকে নিবাসিত করে ভারতবষীয় প্রাচীন সমাজ নারী ও পরিষের জীবনাদর্শকে এমন পঙ্কশয্যায় নিমজিত করে রাখে নি । সীতা, সাবিত্রী আর সতীর দেশ। এই ভারতবর্ষ ) একদিন এদেশের মহিমামণ্ডিত DBDBBLY uBB BB DBuiuDD BDBL DDB DDDDuB S BD DBKS SDDuu নারী শােধ মাত্র পরিষের লীলাসঙ্গিনী-হাতের পাতুল। সীতা, সাবিত্রী ও সতীকে আজ পরবরা কেবলমাত্র উৰশীরূপে দেখে থাকে । “সহধর্মিনী’ শব্দটি পৱন্মের অন্তর থেকে ধয়ে-মছে দিলান হয়ে গেছে। পতি-পত্নীর সম্পর্ক অনেক পরিবারেই খাজতে vR
পাতা:আগামীকাল - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮৪
অবয়ব