NOOS दिनांथ नांौद्ध स्त्रकाब्रिख् বড় হাসি পাইল। বলিলাম-“এস, উপাসনা ত করি, তার পর দেখা যাক কি দাড়ায়।” এই বলিয়া স্নানান্তে আমরা উপাসনাতে বসিলাম। উপাসনান্তে উঠিয়া দেখি যে, পাশের ঘরেতে কে আমাদের জন্য জলখাবার ও রাধিবার জন্য চাউল, ডাউল, তবুকারি প্রভৃতি ও ভোজনপাত্রের জন্য বড় বড় পদ্মপাত রাখিয়া গিয়াছে। দেখিয়া ত আমাদের বড় আশ্চর্য্য বোধ হইল। উত্তমরূপে জলযোগ করিলাম। আমাদের একজন সেই পাশের ঘরেই উনুন কাটিয়া রন্ধনে প্রবৃত্ত হইলেন। যথাসময়ে উত্তম আহার করা গেল। বৈকালে আমরা ধর্ম্মালোচনাতে নিযুক্ত আছি, এমন সময় কে আসিয়া সেই পাশের ঘরে আমাদের বৈকালে খাইবার সমুদয় আয়োজন রাখিয়া গিয়াছে। পুণ্যদাকে জিজ্ঞাসা করিলাম, কে এইরূপে প্রয়োজনীয় বস্তু যোগাইতেছে। তিনি কিছু সন্ধান বলিতে পারিলেন না। পরদিনও এইরূপ চলিল। আমরা ব্রহ্মোৎসব করিলাম; উপাসনা, পাঠ, ধর্ম্মালোচনাদি সকলি চলিল, গ্রামের এক প্রাণী একবার উকি মারিল না। তৃতীয় দিবস প্রাতে আমি বলিলাম, “গ্রামের এক প্রাণী ত এল না, চল আজি নগরকীর্ত্তনে বাহির হই।” আমরা ৭টার সময় নগরকীর্ত্তনে বাহির হইলাম ; দেখি মধ্যরাত্রে গ্রাম যেমন নিস্তব্ধ থাকে, তেমনি নিস্তব্ধ। যে পথ দিয়া যাই, সে পথের DBBDBDB DD DDB DBDBSBDBDDDBDB BL D S DBD DBBBBDS “আচ্ছা করিয়া কীর্ত্তন করত, লোকে ঘরের দ্বার বন্ধ করিয়া আছে তাই থাক, ঈশ্বরের দয়ার কথা কানে ঢালিয়া দাও।” খুব উৎসাহে কীর্ত্তন চলিল। পথিমধ্যে এক বীভৎস ব্যাপার উপস্থিত। দেখি একজন লোক নগ্নদেহ হইয়া তাহার পরিধানের ধুতিখানি মাথায় বাধিয়াছে এবং তাহার হুকাটি বঁাশীর মত করিয়া নাচিতে নাচিতে আমাদের দিকে আসিতেছে! আমি বন্ধু দিগকে বলিলাম,“ওদিকে চাহিও না, গেয়ে চলে
