পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করিয়াছিলাম। কিন্তু সেই কয়েক মিনিট চিরস্মরণীয় হইয়া রহিয়াছে। আমি তাঁহাকে বলিলাম যে তৎপড়বে তাঁহার প্রণীত দি লডস ডীলিংস উইথ জজ মিলার” নামক গ্রন্থ পাঠ করিয়াছি, এবং তদ্দ্বারা বিশেষ উপকৃত হইয়াছি। তিনি শনিয়া আনন্দিত হইলেন। আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, “আপনি কি সকল বিষয়েই প্রাথনা করেন ?” তিনি বলিলেন, “আমার একটা চাবি হারাইয়া গেলেও আমি তাহা পাইবার জন্য ঈশ্ববরের চরণে প্রার্থনা করি। জীবনের এমন কোনো বিভাগ নাই, কাষ নাই, যাহার জন্য সেই মন্তিদাতা বিধাতার শরণাপন্ন হই না।” আমি আর একজন সাধপরিষের এই চাবি হারাইলে প্রার্থনার কথা শনিয়াছি। তিনি ঢাকার সম্প্রসিদ্ধ কৃষ্ণগোবিন্দ গপত মহাশয়ের পিতা সবগীয় কালীনারায়ণ গীত। এই সাধপরিষের পরিবার-পরিজনের মাখে শনিয়াছি, জীবনের এমন কোনো কায ঘটিত না যাহাতে তাঁহাকে ‘ওঁ ব্রহম’, ‘ওঁ ব্রহী” শবদ উচ্চারণ করিয়া ঈশবর সমরণ করিতে ও তাঁহার কৃপা ভিক্ষা করিতে দেখা যাইত না। সন্তানগণ এমনও দেখিয়াছেন যে, পিতার চাবি হারাইয়া গিয়াছে, তিনি চাবি খ্যজিতেছেন, কিন্তু মাখে ‘ওঁ ব্রহম’, ‘ওঁ ব্রহম”; ঈশবর স্মরণ করিতেছেন। ভক্ত মানষের কাব্যই স্বতন্ত্র। প্রার্থনার আবশ্যকতা ও ব্যক্তিযক্তিতার বিষয়ে বিচার তাঁহাদের নাই। সকল বিষয়ে সবাবস্থাতে প্রার্থনা তাঁহাদের প্রাণে লাগিয়াই আছে। সাধ, জজ মিলারের মখে সেই অকৃত্রিম ভক্তির লক্ষণ সসপন্সন্ট দেখিলাম। ঐরােপ মানষেকে জীবনে একবার २९3 *द eिाठ । NoÜy (W Nq) R8S