Regis শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচরিত Į » R* 어: সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ স্থাপিত হইলেই নানা কারণে আমার শ্রম অতিশয় বাড়িয়া গেল। প্রথমতঃ, ইহার - অগ্রণী ব্যক্তিগণ ইহার নিয়মাবলী প্রণয়নে ও মফঃসল সমাজসকলের সহিত সম্বন্ধ স্থাপনে বাদ্য হইলেন। এ কাজে তাঁহাদের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় থাকিতে হইত। দ্বিতীয়ত, ইংরাজী সাপ্তাহিক পত্র “ব্রাহ্ম পাবলিক ও পিনিয়নের” ব্রাহ্মধর্ম্ম ও ব্রাহ্মসমাজ বিষয়ক প্রবন্ধাদি লিখিবর ও সহকারী সম্পাদকতা করিবার এব: “তত্ত্বকৌমুদী” পত্রিকার সমগ্র: সম্পাদকতা করিবার ভার লাইতে হইত। “তত্ত্বকৌমুদী” প্রকাশ ও পরিচালন -এই “তত্ত্বকৌমুদীপ" প্রকাশ ও পরিচালনের ভার আমার উপরেই পড়িয়াছিল । আমঠু কয়েকমাস পূর্ব্বে “সমালোচক” নামে যে কাগজ বাতির করিয়া ছিল", এবং যাহা বন্ধুগণ আমার হাত হইতে কড়িয়া লইয়া বন্ধুবর দ্বারকনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের হস্তে দিয়াছিলেন, * তাহাকে নব প্রতিষ্ঠিত সাধারণ বাহ্মসমৰ্শ জেন মুখপত্র করা উচিত বোধ হইল না । সে নামটা ফােল লাগিল না, এবং যে ভাবে তাত চলিতেছে তাহার ও পরিবর্তন অবশ্যক। বােধ হইল। তাই তাতার সম্পূর্ণ দায়িত্ব একজন বাক্ষবন্ধুকে ‘সন্ধু, আমরা নব প্রতিষ্টিত সমাজের নামে এক নূতন ফ’ ‘সঁজ বাহিচকু কবিত প্রবৃত্ত হইলাম। নূতন কাগজের নাম কি হয়, কি হয়, ভাবিত ভাবিতে আমার মনে হইল, মহাত্মা প্রাক্তা রামমোহন রায় এক কাগজ ' .. ਲਸ কাগজের নাম “তত্ত্ববোধিনী” ; “ভারতবর্মীয় স্বাক্ষসমাজের কাগজের নাম কৌমুদী” লষ্টয়া আমাদের কাগজের নাম হউক “তত্ত্বকৌমুদী" ; আমার মনের ভাব ছিল যে রাজা রামমোহন রায়ের সময় ইহঁতে “ " اه۰ ه -ان، ، ، . . به با لی ји анili rبلک خپr+ +* s R8 è cur
