Noro শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচারিত [ ১৫শ পরিঃ কোইম্বা টুর। পঞ্চমার বাড়ীতে দুধ ও আপাম খাওয়া fএই বারেই* আমি কোইম্বা টুর নগরে প্রথম ব্রাহ্মধর্ম্ম প্রচার করিতেযাই । সে সম্বন্ধে কয়েকটি ঘটনা স্মরণ আছে। মান্দ্রাজ সমাজের সম্পাদক রঙ্গনাথম মুদালিয়ার মহাশয় ও আমি একত্রে গমন করি। কোইম্বা টুর সমাজের সভ্যগণ পদানুর ষ্টেশন পর্য্যন্ত আগ বাড়াইয়া লাইতে আসিয়াছিলেন। তঁহার রেল গাড়িতে আমাকে বুঝাইতে লাগিলেন, কোইম্বা টুরে অবস্থিতি কালে আমাকে জাতি মানিয়া চলিতে হইবে। – আমি। সে কি রকম হবে ? আমি ত বহু কাল জাতি মেনে চলি नश्लेि। র্তাহারা। তা বললে কি হবে ? তা না হ’লে এখানকার সব কাজ भांत्रि श्gद। আমি। আমরা বস্তুতঃ যা করি ও মানি তা মানুষের জানাই ভাল। আমরা জেতের প্রশ্রশ্ন দিতে পারব না। *** { ": ' ' তাহারা। এ বাঙ্গলা দেশ মায়। এখানে জাত যে না মানে সে খ্রীষ্টাঙ্গ ব’লে পরিত্যক্ত হয়। এখানে "অনেক ঐাৈন সম্প্রদায়ও জাত রেঞ্জেী: (বাস্তবিক তাই। পরে আমি পৈতাধারী শ্রীষ্টান দেখিয়াছিল। অনেক জাতমান খ্রীষ্টানের সঙ্গে আলাপ পরিচয় হইয়াছে। ) { এইরূপ তর্ক বিতর্ক করিতে করিতে আমরা কোইম্বার্টুরে গিয়া
- এই বারের প্রচার যাত্রায় গ্রন্থকার মান্দ্রাজ সহরে প্রতিষ্ঠিত হইয়া, তথা হইতে এক বার কোকনদা ও রাজমহেন্দ্রীর দিকে, এবং এক বার কোইম্বার্টুর ও বাঙ্গালোরের দিকে গমন করিয়াছিলেন। এই দুই ভ্রমণের মধ্যে কোনটি পূর্বে ও কোনটি পরে হয়, তাহ স্থির করিতে পারা গেল না। ১৮০৩ শকের বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসের তত্ত্বকৌমুদীতে যে বিবরণ আছে, তাহা যথেষ্ট স্পষ্ট নহে।--(সম্পাদক)।
