শিবনাথ শান্ত্রিীর আত্মচারিত [ ১১শ খরিঃ وط@م গাঙ্গুলি ও দেবীপ্রসন্ন রায়চৌধুরী তালাচাবি লইয়া গেটে উপস্থিত হইয়া” দেখেন তাঙ্গাতে তালাচাবি লাগান আছে, এবং ভিতরে কেশব বাবুর কয়েকজন অনুগত শিষ্য রহিয়াছেন। ইহারা গিয়া গেটের নিকট দাড়াইবামাত্র তাহারা ছুটিয়া অপরদিকে আসিলেন। তর্ক বিতর্ক ও বাগবিতণ্ডা আরম্ভ হইল। ইহারা বললেন, “মন্দির তো কেবল আপনাদের নয়, আমাদেরও। আপনারা কেন বলপূর্বক অধিকার করিবেন ? আপনার ভিতরে চাবি দিয়াছেন, আমরা বাহিরে দিব।” এই বলিয়া দ্বাবি বাবু ও দেবীপ্রসন্ন বাৰু চাবি দিতে প্রবৃত্ত হইলেন। কেশব বাবুর বন্ধগণ ভিতর তহঁতে বাধা দিবার চেষ্টা করিতে লাগিলেন। হাত ঠেলা ঠেলি, ধরাধরি, হুড়াহুড়ি চলিল। এই টানাটানির অবস্থাতে ভিতরকার কেশব-শিষ্যগণের একজনের হাতে বোধ হয় গেটের লোহার রেলের আঘাত লাগিয়া থাকিবে । বাহিরে কথা উঠিল, প্রতিবাদীরা হাতে কামড়াইয়া দিয়া গিয়াছে। হাহা লইয়া হাসাহাসি ও সংবাদপত্রে किकूनि ॐाधा डाभानी निधाछिथ। এই সংবাদ সহরে ছড়াইয়া পড়াতে সেহদিন বৈকালে মন্দিরের দ্বারে সািহরের লোক জড় হইল। আমাদেবপক্ষায় বন্ধুরা আবাবু সন্ধ্যার সময় সাজিয়া গুজিয়া আপনাদের নিযুক্ত আচার্য রামকুমার বিদ্যারত্নকে সঙ্গে লাইয়া বেদী অধিকার করিবার জন্য গেলেন । আমাকে সঙ্গে যাইবার জন্য বিশেষ অনুরোধ করাতেও আমি গোলাম না। ব্রহ্মোপাসনার অধিকার স্থাপন করিতে যাওয়া আমার ভাল লাগিল না। বন্ধুরা গিয়া দেখেন, সাধু অঘোরনাথ গুপ্ত অপরাঙ্ক ৪টা হইতে বেদী অধিকার করিয়া বসিয়া শাস্ত্র পাঠ করিতেছেন। তাহারা স্থিরভাবে বসিয়া অপেক্ষা করিত্বে লাগিলেন। ক্রমে উপাসনার ঘণ্টা বাজিল, অঘোর বাবু নামিতেছেন, ওদিকে বিদ্যারত্ন ভায়া অগ্রসর হইবার উদযোগ করিতেছেন, এমন সময় কে পশ্চাৎ হইতে তাহার কাছ থেরিয়া টানিয়া রাখিল।। ওদিকে কেশৰীবাবু