RIb শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচারিত [ ১৩শ পরিঃ বোম্বাইয়ে বি এম ওয়াগলে, নারায়ণ পরমানন্দ, রামকৃষ্ণ গোপাল তাণ্ডারকর, মহাদেব গোবিন্দ রাণাডে, মিষ্টার কুণ্টে, তেলাঙ্গ, প্রভৃতি মহাত্মাগণের সহিত পরিচিত হইয়া আপনাকে বড়ই উপকৃত বোধ করিতে লাগিলাম। বিশেষতঃ পরমানন্দ মহাশয়ের আকৃত্রিম বিনয় ও বিমল সাধুতা চিরদিন আমার স্মৃতিতে রহিয়াছে। নারায়ণ গণেশ চন্দাবারকার তখন কলেজের ছাত্র, কিন্তু তখনই তার প্রতিভার পরিচয় পাওয়া বাইতেছে। তিনি তখনই “ইন্দুপ্রকাশ” কাগজের সম্পাদকতা করিতেছেন। তিনি এ যাত্রা আমার কার্য্যের বিশেষ সহায়তা করিয়াছিলেন । আহমদাবাদ ।--আমি লালসিংকে বোম্বাই নগরে রাখিয়া গুজরাটে গমন করি। সুরাট হইয়া ১৪ই সেপ্টেম্বর আহমদাবাদে যাই । আহমদাবাদে গিয়া আমি সুপ্রসিদ্ধ ভোলানাথ সারাভাই মহাশয়ের ভবনে অতিথি হই। এমন নির্ম্মল সাধুতা, এরূপ অকপট ঈশ্বরভক্তি, আমি অল্প মানুষেই দেখিয়াছি। তাহার সহবাসে কয়েক দিন থাকিয়া বড়ই উপকৃত । হইয়াছি। ভোলানাথ সারাভাই সুকবি ছিলেন, তিনি ভজন সঙ্গীত রচনা করিয়া গুজরাটী সঙ্গীতে অমৃত ঢালিয়া দিয়া গিয়াছেন। তঁহার ভজনাবলী এখনও ঘরে ঘরে গীত হইতেছে । আহমদাবাদ হইতে ২৬শে BBBD DBBBDS DDB DBD S KD DB DBLDB BBDB DBDLDDDL প্রধান মন্ত্রীরূপে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি আমাকে রাজ-অতিথিরূপে গ্রহণ করেন, এবং আমাকে বিধিমতে সন্মানিত করেন। গুজরাট প্রদেশ হইতে ফিরিয়া বোম্বাই নগরে আসিয়া আমি কলিকাতার বন্ধুদের টেলিগ্রাম পাইলাম যে, অবিলম্বে কলিকাতায় ফিরিতে হইবে। আমি ও লালসিং জব্বলপুর হইয়া এলাহাবাদ যাত্রা করিলাম এলাহাবাদ পৌঁছিলে লালসিং টেলিগ্রাম পাইলেন যে, তাহার জননী গুরুতর পীড়িত, তাহাকে অবিলম্বে অমৃতসরে যাইতে হইবে। আমাদের বিচ্ছেদেল্পি দিন আলিল। এতদিনের পর আমাদের ঝুলি পরীক্ষা করিয়া দেখি, আমার
