পিতাব হাতে দারুণ প্রহার [ لاولسوbrdد কবিলাম। আমার মা এই সংবাদ পাইয়াই চুটিয়া আসিলে এবং দুইজনেব কানে ধবিয়া থাবাড়া দিয়া বিবাদ ভাঙ্গিয়া দিলেন । মেজদাদা কঁাদিয়া কঁাদিয়া বাড়ীতে গিয়া নিজেব মাকে বলিল, “মামীম মায়ে পোয়ে পড়ে আমায় মেবেছোঁ।” বড়পিসী প্রকৃত ব্যাপাবটা অনুসন্ধান কবিলেন না ; ছেলেদিগকে ডাকিয়া প্রকৃত ঘটনা জানিবাব চেষ্টা কবিলেন না ; একেবাবে রাগিয়া আগুন হইয়া গেলেন ; এবং আমাব এক পিসতুতো বোনেল সঙ্গে একত্র হইয়া আমাদেব বাড়ীতে আসিয়া আমাধব মায়েব প্রতি গালাগালি বর্ষণ কালতে লাগিলেন। দুই ননদ ভাজে খুব ঝগড়া হইয়া গেল। ইহাব পাবে সন্ধ্যার প্রাক্কালে মা আমাকে বলিলেন, “আজ তোমার কপালে অনেক নিগ্রহ আছে। ভাত দিচ্ছি, শীগগিব খেয়ে, ভট্টচায্যি-পাড়ায় যাত্রা তবে, সেখানে গিয়ে বাত্রে যাত্রা শোনো । কর্ত্তাব বাগ পড়ে গেলে সকাল বেলায় আসবে।” মা যে ভয় কবিয়াছিলেন, তাহাঁই ঘটিল। বাবা সন্ধ্যাব পূর্ব্বে বাড়ী আসিতেছিলেন, পথ হইতে বড়পিসীব গালাগালি শুনিয়া S. বাড়ীতে প্রবেশ কবিলেন । গিয়া বলিলেন, “তোরা কাকে Nিকুলে গালাগালি দিস যে রাস্তা হতে শোনা যায় ?” আৰ কোথায় যায়ীTAবড়শ্চিন্ট বাবাব কানে মার নামে অনেক কথা ঢালিয়া দিলেন। বাবা আঁব কাহারো কাছে কিছু শুনিলেন কি না জানি না। আমাব মায়েব উপবে কি বড়পিসােব উপরে রাগ করিলেন, তাহাও জানি না। তঁাহাব মনে চিবদিন এই একটা ভাব ছিল যে, তাহার পুত্র এমনি সাধু ছেলে হবে যে তার নামে কেহ কখনও কোন অভিযোগ কবিবে না ; তাহাব কোনও, দোষ কেহ দেখাইবে না ; সে সকল ‘দোষেবা ও সকল অভিযাগের উপবে থাকিবে; সেই ভাবের ব্যাঘাত হইল বলিয়া রাগিয়া গেলেন। কিনা, জানি না। যাহা হউক, যখন মায়ের স্মরাতে আমি রান্নাঘরের এককোণে বসিয়া তাড়াতাড়ি অহার
