পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/১৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তৰ্পণ 38* DB D DB LLDDDuDD BDDDSS BDB DB DDB LBDB DBDBKBBS গ্রামবাসীদের দুঃখ দুৰ্দশার কথাই “গ্রামবার্ত্তা’র বক্তব্যের বিষয় ছিল। উচ্চ রাজনীতির সঙ্গে তার কোনই সম্বন্ধ ছিল না। আমরাও সেই ভাবে গঠিত হয়েছিলাম। “গ্রামবার্ত্তা’র সে শিক্ষানবিশী ভবিষ্যতে সংবাদপত্রসেবায় আমাকে বিশেষ কিছু সাহায্য করে নি। এ একেবারে নূতন ক্ষেত্র। তাই বলছিলামকলিকাতায় সংবাদপত্র-ক্ষেত্রে প্রবেশকে আমি নূতন ক্ষেত্রে প্রবেশ বলেই মনে কবেছিলাম । আমি তখন মহিষাদলে মাষ্টারী করি। হিমালয়-ফেরত মুসাফির তখন আবাব নূতন করে ঘব বেঁধেছে। মহিষাদলে কয়েক বৎসব আমার বেশ কেটেছিল। তার পর নানা কারণে সেখানে মাষ্টারী করা এবং নাবালক রাজকুমাবদের অভিভাবকত্ব করা আমার পুষিয়ে উঠল না। তখন আমার এমন অবস্থা হয়েছিল যে, সে স্থান ত্যাগ করতে পাবলেই বঁচি । আমার মনের এই অবস্থার কথা আমি ‘সাহিত্য’-সম্পাদক পরলোকগত শ্রীমান সুরেশচন্দ্র সমাজপতিকে জানাই । তিনি তপন শ্রীমান হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষের সঙ্গে পরামর্শ করে স্বৰ্গীয় পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়কে গিয়ে ধবেন। পাঁচকড়িবাবু তখন “বঙ্গবাসী’র সম্পাদক । খুব নাম-ডাক, খ্যাতনামা লিখিয়ে । ‘বঙ্গবাসী” আফিসে এবং 'বঙ্গবাসী'র স্বত্বাধিকারী পরলোকগত যোগেন্দ্রচন্দ্র বস্তু মহাশয়ের উপর তঁার একাধিপত্য ছিল। “বঙ্গবাসীরাও তখন খুব প্রভাব। পাঁচকড়িবাবুর প্রতিপত্তির আরও একটা কারণ ছিল। স্বৰ্গীয় রসিক প্রবর ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় পাঁচকড়িবাবুকে ‘বঙ্গবাসী’র সম্পাদক করে দেন এবং যোগেন্দ্রবাবু কাগজের স্বত্বাধিকারী হলেও ‘ইন্দির’ দাদাই সর্বেসর্ব ছিলেন । তিনি বর্ধমান থেকেই।-“বঙ্গবাসী’র পরিচালনা করতেন, । BDBD D SBDS BDBBDS DDBD DB HB BDDD BD DBB যোগেনবাবুকে বলেন। যোগেনবাবুও তখন আমার লেখার সঙ্গে অল্পবিস্তর tBBDDS BDS SDD DBBDS S DDDD DDDDD DBBBB BBB বললেন। সুরেশের চিঠি পেয়ে আমি মহিষাদলের মাষ্টারী ত্যাগ করে কলিকাতায় এসে সুরেশের স্কন্ধে ভর করলাম। সেই দিনই সুরেশ, পাঁচ