i [ ২৬ ] অক্ষত দ্বার। বিষ্ণুপুঞ্জ করিবেক ন ইত্যাদি বচন সমাপ্ত ভট্টাচার্য ও উদ্ধৃত করিয়াছেন অfর স্ত্রীভগবতের একাদশস্কন্ধে স্বামিপণদও এরূপ ব্যাখ্যা করিয়াছেন । বৈষ্ণব ব্যক্তি সিদ্ধ তণ্ডুলের অন্ন ও জামান্ন এবং যাবতীয় দগ্ধপদার্থ গোবিন্দপূজায় ত্যাগ করিৰেক । হরিপূজনেও আমামের নৈবেদ্য বর্জন করিবেক । নৈবেদ্যদানের মন্ত্র। ছে দেবগুরে । উত্তম পাত্রে সিদ্ধ করা উত্তম ছবিরম্ন ও মনোহর নানাবিধ আছারীয় দ্রব্য সকল অনুচর সচ্ছ তোমায় অর্পণ করিতেছি গ্রহণ কর । তন্ত্রসারে । এবং নারদপঞ্চরাত্রীয় চতুর্থরাত্রে ১১ অধ্যায়ে। ভোক্ষ্য, ভোজ্য, লেহ, পেয় ও চুষ্য এই পঞ্চবিধ আছারযোগ্য প্রশংসনীয় পবিত্র যে দ্রব্য দেবতাকে সমর্পণ করা যায়, তাছাকে নৈবেদ্য বলে । সর্ব্বত্রেই ঐ পঞ্চপ্রকার নৈবেদ্যই আরাধ্য দেবতাকে অপণ করিবেক । চুষ্য প্রভৃতি ছয় প্রকার অহির উত্তরোত্তর গুৰু । ১ চুষ্য ইক্ষুদণ্ড প্রভূতি, যাঁহ চুধিয়া আছার করা যায়। ২ পেয়, শিখরিণী শর্কর, জল প্রভৃতি ( সরবৎ, ) যtছ। পান করিতে হয়। ৩ লেহ, রসাল, কড়ী প্রভূতি, মাছ। অবলেছন করিয়৷ আহার করিতে হয়। ৫ ভোজ্য, ভাত, দালী, ব্যঞ্জন প্রভৃতি, যাহা ভোজন করিতে হয়। ৫ ভক্ষ, লাড়ু পিঠা প্রভূতি, যাছা ভক্ষণ করিতে ছয় । ৬ চর্ব্ব্য, চিড়া, ছোল। প্রভৃতি, যাছ চর্ব্বণ করিয়া আছর করিতে হয়। ভাবপ্রকাশে এবং শব্দকপদ্রুমে ভোজ্যশব্দে ও নৈবেদ্য শব্দে ইত্যাদি নানা গ্রন্থে বহুবিধ প্রমাণ আছে। বাহুল্য ভয়ে সকল উদ্ধৃত করা হইল না। স্থলীগদকদরীমলৰাবুর পুরোছিত পঞ্জাৰদেশীয় প্রস্থরিরাম পণ্ডিতের এই মত। “ , - ছুপরাজেলায় কেীয়াস্থানবাপী জরামেশ্বর মিশের এই মত। জজগন্নাথ শর্ম্ম ত্রিপাঠী পরুিতের এই মত। • *
