१७ আমার চিন্তা । উপস্থিত হইল—আবার গিয়া তাহার শব পরীক্ষা করিলাম– মনে করিলাম বুঝি আমার বিনয়ে আমার কাতরতায় তিনি ইংলোকে প্রত্যাগমন করিয়া আপন দেহ আশ্রয় করিয়াছেন। মৃত দেহে ঠিক যেন সজীবত দেখিতে পাইলাম— নিকটস্থ হইলাম—ভাল করিয়া দেখিলাম—আমি পাগল ! তাও কি কথন হয় । মরা মানুষ কখন কি বঁাচে ? তাহ। হইলে আর জগতের মহৎ অভাব কি ? তখন বক্ষে জলন্ত বিযশস্ব ধারণ করিয়া তাহার পবিত্র দেহ প্রজ্জ্বলিত হুতাশনে অর্পণ করিলাম—অবিলম্বেই আমার সেই ভক্তির মূর্তি পানি ভস্মসাৎ করিলাযুপেরিশেষে বিধ মনে, ভগ্নহৃদয়ে ৰাটীতে আসিলাম। গৃহ অন্ধকার ময় পী শূন্য! আজন্মকাল যে মূর্ত্তি দর্শন করিা নয়ন পবিত্র কৰিয়া আসিতেছিলাম, ঘোর বিপৎ পাতের সময়ে র্যাঙ্গর মধুরতাময় উৎসাহব্যক্যে বিষম বিপদকে ক্রক্ষেপও'করি নাই—আজি সেই জননীকে হারাইলাম | বিপদে সাম্বন করিতে আর কেহ নাই— আশ্রয়হীন সংসারমরুতে তৃষিত পথিকের ন্যায় ভ্রমণ করিতে লাগিলাম। সেই অবধি যেখানে যাই, যে দিকে চাই সেই করুণাপুর্ণ মাধুর্ব্যময়ী মূর্ত্তি খানির অনুসন্ধান করি—uদধিনে, •ाइँ माहे । रुछ्छन সমীকুল সুন্দরী নগরী, গ্রাম श्रृंती, উপবন, গিরি গহন, যেখানে যাই, অনুসন্ধান কৰি খুজিয়৷ পাই নাই। একদিন মনে করিলাম শ্মশানভূমি প্রেতাত্মার নিবাসস্থান—দেখি যদি সেখানে যাইলে সাক্ষাং পাই। নিশীথ সময়! ঘোর অন্ধকার । চারিদিকে দৃষ্টি চলেনা—তেমন সময়ভাগিরথীতীরে যেখানে তাস্থার পবি দ্য দেহ দগ্ধ করিয়া আসি