পাতা:আমার জীবন (চতুর্থ ভাগ) - নবীনচন্দ্র সেন.djvu/২৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RB আমার জীবন। হাত দিয়া বসিয়া পড়িলেন। তিনি বলিলেন-"এত গুলি খাবার DD DBBD S SDBB sL SLDBBDBD DDD DBD BB BDBD DDDBDB DS DDD DBBBES DS DBD BDt BD DBBD BB BDBD বিষয়ের আলাপে বড় আনন্দে কাটাইলাম । তাহার বৃত্তান্ত ‘কুরুক্ষেত্র' DS0DLDD SuSsLBDBDB BBBDuB BB DBDSSS SDDD DDDB DB DDBD S একটি পাখীর আহার বলিলেও চলে। তিনি কেমন করিয়া জীবন ধারণ করেন, ততোধিক এত গুলি কঠোর পরীক্ষা এরূপ কৃতিত্বের সহিত দিয়াছেন, আমার কাছে ইহা একটা অলৌকিক ব্যাপার (miracle) বলিয়া বোধ হইল। তাহার শান্ত আকৃতি, শান্ত প্রকৃতি, দেহু চরিত্র, ও অসাধারণ পাণ্ডিত, কেবল প্রাচীন ভারতের জগৎপুজা ঋষিদের সহিত তুলনীয়। আমাদের পতি পত্নীর হৃদয় শ্রদ্ধান্ত পুর্ণ করিয়া এ যুবক-ঋৰ্বি ৪টার ট্ৰেণে কলিকাতায় ফিরিয়া গেলেন। কি শুভক্ষণে ইহার সহিত সাক্ষাৎ হুইল । আজ তিনি আমার একটি দেব-ভ্রাতা ও পরম শ্রদ্ধাস্পদ বন্ধু। কি উপলক্ষে, স্মরণ কয় না, এ সময়ে পত্রের দ্বারা কবিবর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের সঙ্গে পরস্পর পরিচিত হই। স্মরণ হয় ১৮৭৬ খৃষ্টাব্দে আমি কলিকাতায় চুটীতে থাকিবার সময়ে কলিকাতার উপনগরস্থ কোনও উদ্যানে "নেশনাল মেলা” দেখিতে গিয়াছিলাম। তাহার বৎসরেক পূর্ব্বে আমার “পলাশির যুদ্ধ” প্রকাশিত হইয়া কলিকাতার রঙ্গমঞ্চে অভিনীত হইতে আরম্ভ হইয়াছিল। একজন সদা পরিচিত বন্ধু মেলার ভিড়ে আমাকে “পাকড়াও’ করিয়া বলিলেন যে একটি লোক আমার সঙ্গে পরিচিত হইতে চাহিতেছেন। তিনি আমার হাত ধরিয়া উদ্যানের এক কোণার এক প্রকাণ্ড বুক্ষতেলায় লইয়া গেলেন । দেখিলাম। সেখানে সাদা ঢ়িলা ইজার চাপিকান পরিহিত একটি সুন্দর DD DBD DDDB LBD S DBB HtLLLLS HD BB SS DBD