পাতা:আয়ুর্ব্বেদ-শিক্ষা (প্রথম খণ্ড) - অমৃতলাল গুপ্ত কবিভূষণ.pdf/৬০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8;, ૦ আয়ুৰ্বেদ-শিক্ষা । ক্ষতজতৃষ্ণার লক্ষণ। শস্ত্রাদিদ্বারা আহত ব্যক্তির ক্ষতস্থান হইতে LLB DB D BDBDBDDD BDBD YY KYK BBBDD DBBD BDS ক্ষয়জতৃষ্ণার লক্ষণ । রসাদি ধাতুর ক্ষয়জন্য ক্ষয়জতৃষ্ণার উৎপত্তি হইয়া থাকে। এই রোগে দিবারাত্রি পুনঃপুনঃ জলপান করিয়াও রোগী পরিতৃপ্ত হয় না। বিশেষতঃ রোগীর হৃদয়ে বেদন ও শূন্যতা, কম্প, মুখশোষ এবং অত্যন্ত পিপাসা হইয়া থাকে । ক্ষয়তৃষ্ণাকে কেহ কেহ সান্নিপাতিক তৃষ্ণা নামে অভিহিত করিয়া থাকেন। আমজতৃষ্ণার লক্ষণ। আমজনিত তৃষ্ণারোগে সান্নিপাতিক অর্থাৎ বাতিক, পৈত্তিক ও শ্লৈষ্মিক পিপাসার লক্ষণসকল মিলিত ভাবে এবং রসক্ষয়ের লক্ষণ বিশেষরূপে প্রকাশ পায়, ও রোগীর হৃদয়ে বেদনা, থুথু নিৰ্গম, শরীরের অবসন্নতা প্রভৃতি উপসৰ্গও উপস্থিত হইয়া থাকে । অন্নজতৃষ্ণার লক্ষণ। স্নিগ্ধ, অন্ন, লবণ ও কাঁটুরস বিশিষ্ট দ্রব্য এবং গুরুপাক দ্রব্য সেবন দ্বারা অন্নজ তুষ্ণার উৎপত্তি হইয়া থাকে । তৃষ্ণারোগের সাধ্য ও অসাধ্য লক্ষণ। তৃষ্ণারোগে রোগীর স্বরক্ষীণ, মুছ1, ক্লাস্তি এবং মুখ, কণ্ঠ, হৃদয় ও তালুশোষ প্রভৃতি উপসর্গ উপস্থিত হইলে, রোগ কষ্টসাধ্য ও ধাতুশোষণকারী হইয়া থাকে। এই রোগে জ্বর, মুছ1, কাস, শ্বাস, অত্যন্ত মুখশোষ, কৃশ তা এবং অত্যধিক বমির বেগ ইত্যাদি উপসর্গ প্রকাশ পাইলে রোগ অসাধ্য হয় । তৃষ্ণারোগ-চিকিৎসা-বিধি । তৃষ্ণারোগ উৎপন্ন হইবার কারণ প্রথমতঃ অবগত হওয়া আবশ্যক। আয়ুৰ্বেদ শাস্ত্রে পিপাসার উৎপত্তির বহুবিধ কারণ উক্ত হইয়াছে। বিবিধ কারণে বায়ু ও পিত্ত প্রকুপিত হইলেই পিপাসা উৎপন্ন হয় ; কিন্তু পিপাসা উৎপন্ন হইলে, হৃদয়স্থিত ক্লোম নামক যন্ত্রের ও রসবিহা ধমনীর ক্রিয়ার ব্যতিক্রম ঘটে। ক্লোমযন্ত্রই পিপাসার স্থান। ‘ভয়, শ্রম, বলক্ষয় প্রভৃতি কারণে বায়ু প্রকুপিত হইলে, পিত্ত ও প্রকুপিত হয়, তজ্জন্য ক্লোম নামক যন্ত্রের DD BDDB DDBD DDE BB DS DD BB DBDS DBBS D BBS BD হইতে থাকে। বায়ুর শোষণগুণ ও পিত্তের আগ্নেয় গুণ বশতঃই এইরূপ হইয়া