পাতা:আয়ুর্ব্বেদ-সংগ্রহ (অষ্টম সংস্করণ) - দেবেন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত.pdf/৩৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- .۔ -یخ \98 o আয়ুৰ্বেদ-সংগ্রহঃ ককাধিকে সন্নিপাতে শুক্লমধ্যং ভবেৎ। তদা ৷ যন্তেক্ষুদ্রাসসঙ্কাশং মুত্রং নেত্রে চ পিঞ্জরে। রসাধিক্যং বিজানীয়ান নির্দিশেৎ তত্র লক্ষণম্। মূত্রপরীক্ষা। বৈদ্য, চারিদণ্ড রাত্রি অবশিষ্ট থাকিতে রোগিকে উত্থাপিত করিয়া মুত্র ত্যাগ করাহবে। প্রথম মূত্রধারা গ্রহণ করিবে না। মধ্য অবস্থায় যে মূত্র নির্গত হইবে, তাহ নির্ম্মল কাচপাত্রে রাখিয়া পরীক্ষা করিবে । সূর্যোদয় হইলে, প্রকাশ্য স্থানে ধূত ঐ ! মুত্র সম্যকরূপে পুনঃপুনঃ আলোড়িত করিয়া পরীক্ষা করিবে । একবিন্দু তৈল তৃণ দ্বারা উঠাষ্টয়া মূত্রে নিক্ষেপ করিবে, যদি উহাতে বুদ্বাদ জন্মায়, { তবে ঐ রোগ পিত্তাজনিত জানিবে । বাতিক দোষে মূত্র স্নিগ্ধ, শ্যাব ( কৃষ্ণপীত ) ও অরুণবর্ণ হইয়া থাকে এবং মূত্রের মধ্যে তৈলবিন্দু নিক্ষেপ করিলে, মূত্র তৈলবিন্দুযুক্ত হইয়া, বিন্দু বিন্দু আকারে উপরিভাগে উঠিতে থাকে। শ্লেষ্মদোষে মূত্র পন্বলজলের ( ডোবার জলের) তুল্য অর্থাৎ ঘোলা হইয়া থাকে। @中叶叶3颈一 বাতদোষে মূত্র পাণ্ডরবর্ণ, শ্লেষ্মদোষে ফেনযুক্ত, পিত্তদোষে রক্তবর্ণ ও দ্বন্দ্বজদোষে মিশ্রবণ লক্ষিত হইয়া থাকে । আমপিত্ত-জনিত রোগে মু৭ শ্বেতসর্ষপতৈলের তুল্য হইয়া থাকে। তৃণ দ্বারা তৈগাবিন্দু মূত্রে নিক্ষিপ্ত হইলে, যদি তৈল খাববর্ণ বুদ্ধ,দযুক্ত হয়, তবে চিকিৎসাবিশারদ পণ্ডিতগণ উক্ত মূত্রকে বাতপিত্ত দোষে দূষিত বলিয়া জানিবেন। তৈলবিন্দু উক্তরূপে নিক্ষিপ্ত হইলে যদি সৌদ্বীরের ( কঁজির ) ন্যায় দৃষ্ট হয় এবং চতুর্দিকে বিসৰ্পিত হইয়া পড়ে, তবে মূত্র বাতশ্লেষ্মদোষে দূষিত বলিয়া জানিবে। حتخصص •त्र-छ- ImageNunung r পিত্ত বা শ্লেষ্মপিত্তদোষে মূত্র পাণ্ডুরবর্ণ হইয়া থাকে। সান্নিপাতিক দোষে মূত্র, কৃষ্ণ অথবা বহুবর্ণযুক্ত হইয়া থাকে। পিত্তপ্রকৃতি ব্যক্তির মূত্র সর্ব্বদা তৈলতুল্য হয়। কফপ্রকৃতির মূত্র পন্বলজলের তুল্য আবিল হয়। বাতপ্রকৃতির মূত্র শ্বেত এবং রক্তবর্ণ হইয়া থাকে। বাতাশ্লেষ্মপ্রকৃতির মূত্র ঘন এবং শ্বেতবর্ণ হইয়া থাকে। পিত্তশ্লেষ্মপ্রকৃতির মূত্র তৈলতুল্য হয়। রক্তবাতপ্রকৃতির মূত্র রক্তবর্ণ হয়, রক্তপিত্ত প্রক্লতির মূত্রের বর্ণ কুসুম ফুলের ন্যায় হয়। যখন কোন ব্যক্তির মূত্র অধিক এবং অধোভাগে | আরাক্ত দৃষ্ট হয়, তখন অতীসার-চিহ্নবেত্তা পণ্ডিতগণ তাহাকে মূত্রাতিসার বলিয়া থাকেন। জলোদীর রোগে মূত্র ঘুতিকণার ন্যায় হয়। জীর্ণজরে মুত্র অজামৃত্রের ন্যায় হয়। ক্ষয়রোগ কালে মূত্রের বর্ণ কৃষ্ণতা প্রাপ্ত হয়। ক্ষয়রোগে মুত্র যদি শ্বেতবর্ণ হয়, তবে তাহা অসাধা জানিবে । উদারস্থ আহার জীর্ণ হইলে মুত্র স্নিগ্ধ এবং তৈলের তুল্য প্রভাযুক্ত হয়। যদি কোন রোগির মুত্র উদ্ধ ভাগে পীত এবং অধোভাগে রক্তবর্ণ দৃষ্ট হয়, তবে তাহ পিত্তপ্রধান সন্নিপাতের লক্ষণ জানিবে । বাতাধিক সন্নিপাতে মূত্রের বর্ণ মধ্যে কৃষ্ণবর্ণ হয়। কফাধিক্য সন্নিপাতে মূত্রের মধ্য ভাগ শুক্লবর্ণ হইয়া থাকে। যাহার মুত্র ইক্ষু { রসের ন্যায় এবং নেত্রদ্ধয় পিঙ্গলবর্ণ হয়, তাহার রসাধিক্য জানিবে । অথ মলপরীক্ষা । বাতস্য চ মলং কৃষ্ণং তাি৩: পিত্তস্ত পীতবিঢ় । রক্তবর্ণং মলং কিঞ্চিম্মলং শ্বে ৩ং কফোপ্তবম্। ሚlጓ‹ ቭ C፬ግ6‹ gllefቫf*!9ደ ማኀ∂s ቕርሻሩ ! অপৰং স্তাদজীর্ণে তু পঙ্কং স্বচ্ছমলং ভবেৎ৷