সে আমায় দেখিতে পাইয়া অবোধ-বিস্ময়ে বড় বড় চোখে আমার দিকে চাহিয়া আছে-ভাবিতেছে, এ আবার কোন অস্তৃত জীব! খানিকক্ষণ কাটিয়া গেল, দুজনেই নিৰ্বাক, নিম্পন্দ । আধ মিনিট পরে হরিণ-শিশুটা যেন ভাল করিয়া দেখিবার জন্য আবার একটু আগাইয়া আসিল। তার চোখে ঠিক যেন মনুষ্য-শিশুর মত সাগ্রহ কৌতুহলের দৃষ্টি। আরও কাছে আদিত কি না জানি না, আমার ঘোড়াটা সে-সময় হঠাৎ Y DDD KBS DB BuuuD DBBSLig BDBD DLD LBuuBYS S DBDBBD DLLLDBB মধ্য দিয়া দৌড়াইয়া তাহার মায়ের কাছে সংবাদটা দিতে গেল। { তারপর কতক্ষণ ঝোপের তলায় বসিয়া রহিলাম । গাছপালার ফাকে ফঁাকে চােখে পড়ে সরস্বতী কুণ্ডীর নীল জল অৰ্দ্ধচন্দ্রাকারে দূর শৈলমালার পাদদেশ পর্য্যন্ত প্রসারিত, আকাশ নীল, মেঘের লেশ নাই কোন দিকে-কুণ্ডীর জলচর পাখীর দল ঝগড়া, কলরব, তুমুল দাঙ্গা শুরু করিয়াছে-একটা গম্ভীর ও প্রবীণ মাণিক-পাখী তীরবত্তী এক উচ্চ বনস্পতির শীর্ষে বসিয়া থাকিয়া থাকিয়া তাহার বিরক্তি জ্ঞাপন করিতেছে । জলের ধারে ধারে বড় বড় গাছের মাথায় বকের
পাতা:আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৫
অবয়ব