আয়ণ্যক SoS মন্যত্র রোজগারের চেষ্টায় গেল। কাটুনি জনমজুরের দল এখনও পর্যন্ত ছিল শুধু এই সময়ের আমোদ তামাশা দেখিবার জন্য-এইবার তাহারাও বালা ठाईदांद्र gखitig कब्रिहङ शांत्रिल । R একদিন বেড়াইয়া ফিরিবার সময় আমি আমার পরিচিত সেই নকছেদী ভকতের খুপরিতে দেখা করিতে গেলাম। সন্ধ্যার বেশী দেরি নাই, দিগন্তব্যাপী ফুলকিয়া বাইহারের পশ্চিম প্রান্তে একেবারে সবুজ বনরেখার মধ্যে ডুবিয়া টকটকে রাঙা প্রকাণ্ড বড় সূর্য্যটা অস্ত যাইতেছে। এখানকার এই সূর্য্যাস্ত গুলি-বিশেষত এই শীতকালে-এত অদ্ভুত সুন্দর যে এই সময়ে মাঝে মাঝে আমি মহালিখারূপের পাহাড়ে সূর্য্যান্তের কিছু পূর্বে উঠিয়া এই বিস্ময়জনক দৃশ্যের প্রতীক্ষা করি। নকছেদী তাড়াতাড়ি উঠিয়া কপালে হাত দিয়া আমায় সেলাম করিল। বলিল-এ মঞ্চী, বাবুজীকে বসবার একটা কিছু পেতে দে । নকছেদীর খুপরিতে একজন প্রৌঢ় স্ত্রীলোক আছে, সে যে নকছেদীয় স্ত্রী তাহা আনুমান করা কিছু শক্ত নয়। কিন্তু সে প্রায়ই বাহিরের কাজকর্ম্ম অর্থাৎ, কাঠভাঙা, কাটকাটা, দূরবর্তী ভীমদাসটোলার পাতকুয়া হইতে জল আনা ইত্যাদি লইয়া থাকে। মঞ্চী সেই মেয়েট, যে আমাকে বুনো হাতীর গল্প বলিয়াছিল । সে আসিয়া শুষ্ক কাশের ডাটায় বোন একখানা চেটাই পাতিয়া দিল । তার সেই দক্ষিণ-বিহারের দেহাতী’ ‘ছিাকাছিকি” বুলির সুন্দর টানের সঙ্গে DBDD BB DBBBD DBBD DBiuSSiBDBD BDDBDBD DBD DDBBDD মেলা ? বলেছিলাম না, কত নাচ-তামাশা আমোদ হবে, কত জিনিস আসবে, দেখলেন তো ? অনেক দিন আসেন নি বাবুজী, বসুন। আমরা যে শীগগির চলে যাচিছ। ওদের খুপেরির দোরের কাছে লম্বা আধশুকনো ঘাসের উপর চেটাই পাতিয়া SS
পাতা:আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৫
অবয়ব