যুরোপ-ভ্রমণ । ’ ব্রাসেলস (' ' লণ্ডন হইতে অনেক পথে ব্রাসেলসে যা প্রয়া যায়।” “কবে ডোভার পর্যন্ত dन शाश्ब्रां তাহার *is Royal Belgian Mail Packetą অষ্টেণ্ড পর্য্যন্ত এবং অষ্টেণ্ড ਲੋਭ ব্রাসেলস্ लाल गांठेनाल श्रृं०छे ज्ञानिक क्ष দূর মেলবোটগুলি খুব ছোট ছোট ; ডোভার-ক্যালের মধ্যে যেরূপ জাহাজ চলে সেই প্রকার। সমুদ্র শান্ত থাকিলে ২:০০ ঘণ্টা, ৩ ঘণ্টায় ডোভার হইতে অষ্টেণ্ড পৌছান যায়। আমি যে দিন যাই সে দিন সমুদ্র বড় সুবিধামত ছিলেন না । আকাশ মেঘাবৃত, কিঞ্চিৎ ऊद्र्न्नडि, কাযেটি ছোট জাহাঙ্গ সেঙ্গ বেশ "ज्ट) ङाद्रष्ठ दाहिtढान् । প্রথমে বেশ আমোদ বোধ হইতেছিল ; অৰ্দ্ধঘণ্টা পরে যখন আহারান্বেষণে নিয়ে যাইলাম, তখনও বেশ। কিন্তু কিছু হু!হারের প<ই একটা মাংসের ডিসে অতি ভয়ানক দুৰ্গন্ধ পাইলাম। প্রণািম মনে হুইল বুঝি, মাংস পচা ; কিন্তু পরীক্ষণেই বুঝিলাম, রোগ খাদ্যে নহে, খাদকে ; আমাকে সমূদ্র পীড়ায় ধরিয়াছে। মনটা दख्न श्रुघ्न* হইল। দুস্তর আরব সাগর প্রভৃতি ত, থলীলাক্রমে কাটাইয়া শেষে কিনা। ক্ষুদ্র North Seaতে স্ক্রিপাকে পড়িলাম! যাহা হউক, কিঞ্চিৎ উদগীরণ করিয়া দেহ অনেকটা সুস্থ হইল। অষ্টেণ্ড পৌছিতে চারি ঘণ্টা লাগিল। কপালের ভোগ, কে খণ্ডাইবে ? সমুদ্রের ধারেই রেল ষ্টেশন। " প্রথমে নামমাত্র কাষ্টম পরীক্ষা করিয়া রেলে উঠিতে দিল। দুই ঘণ্টা পরে সন্ধ্যার পর ৬টার সময় ব্রাসেলস সেণ্টাল ষ্টেশনে পৌছিলাম। অক্টোবরের শেষ, প্রায় ৪০টায় সুর্য্যাস্ত হয় ; কাযেই ৬টা বেশ রাত্রি, তদুপরি অল্প অল্প বৃষ্টি পড়িতেছিল। হোটেলে পৌঁছিয়া হাত মুখ ধুইয়া আহার-কক্ষে যাইলাম। গিয়া দেখি, হোটেলে যাত্রীর সংখ্যা অনেক । ব্রাসেলসে। তখন প্রদর্শনী চলিতেছে। যদিও প্রদর্শনীর প্রায় শেষ তথাপি অনেক লোক তখনও আসিতেছেন। টেবলে যুরোপের অনেক দেশবাসী লোকই দেখিলাম। এসিয়ার প্রতি ভূ আমি ও একজন জাপানী যুবক। জাপানী- “ টির সহিত সামান্য পরিচয় হইল। তিনি বলিলেন, আগামী বর্ষে তাহার ভারতবর্ষ T cथियांझ टाडिक्षांश टांछि । * আহারের পর, হােটেল আপিয হইতে একজন “সেথো” সংগ্রহ করিয়া । প্রদর্শনী দেখিতে গেলাম। রাত্রিতে ঘণ্টা দুই ঘোরা গেল, বিশেষ ভাল লাগিল না। তখন অনেক জায়গাই বন্ধ এবং বৃষ্টি তখনও চলিতেছে। যে স্থান অগ্নিদাৰে G9
