পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৪৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিরূপ বাজিত, সাত বৎসর পূর্বে একবার শান্তকে কত কষ্টে মৃত্যুর কবল হইতে ছিনাইয়া লইয়াছিলেন, তিনি কর্ম্মস্থল হইতে ফিরিবার সময় শান্ত কিরূপ সাগ্রহে তাহার প্রত্যাবর্তন প্রতীক্ষা করিত ;-এক এক করিয়া বৃদ্ধের সকল কথা মনে হুইত, এবং শোকে-ক্ষোভে হৃদয়ের অস্থিপঞ্জির নিম্পেষিত করিয়া ক্ষীণ দৃষ্টি নয়নে অশ্রু ফুটিয়া উঠিত। সময় সময় বৃদ্ধের শোকাবেগ এত তীক্ষ হইত যে, তিনি ভূমিতে লুটাইয়া অশ্রুজিলে হৃদয়ভার লঘু করিতেন। R এমনই করিয়া তিনটি মাস কাটিয়া গেল। একদিন অপরাহে সুরেশ নামক একটি যুবক বৃদ্ধের সহিত সাক্ষাৎ করিতে আসিলেন । সুরেশ দিব্যাকান্তি, উচ্চশিক্ষিত যুবক। তিনি “দেশের এবং দশের জন্য” জীবন উৎসর্গ করিয়াছেন, তাই সংবাদপত্র-সম্পাদনের গুরু ভার স্কন্ধে লইয়া শিক্ষার এবং সংযমের সমন্বয়ে যে মানবত্ব দেবত্বে পরিণত করা যায় তাহার সুন্দর দৃষ্টান্ত দেখাইতে প্রয়াস পাইতেছেন। হঠকারিতায় আত্মোৎসর্গ হয় না। ;-তাহার ইন্ধন যত্নে আহরণ করিতে হয় ; অধ্যবসায় তাহার বেদী, সংযম তাহার মূলমন্ত্র এবং প্রতীক্ষা অথবা যোগ তাহার আহুতি, তাহার উদযাপনের জন্য উৎকণ্ঠা নিন্দনীয় এবং নিম্ফল-ইহাই তাহার বিশ্বাস। সুধী সম্পাদক সাতকড়ি ত্রিশ বৎসর কর্ণধাররূপে সংবাদপত্র পরিচালনা করিয়া আসিতেছেন-তাহার অভিজ্ঞতা প্রচুর। পুরাতন ইতিকথা শুনিবার নিমিত্ত, ব্যক্তিগত জীবনের আলোক ও আঁধারের বিষম সমন্বয়তত্ত্ব উদঘাটিত করিবার জন্য এবং রাজনীতিয় জটিল রহস্য শুনিবার জন্য সুরেশ মধ্যে মধ্যে র্তাহার নিকট আসিতেন-আজও আসিয়াছিলেন। উপযুক্ত শিস্যলাভ করিয়া সাতকড়ি সাদরে স্বীয় আয়াসলন্ধ অভিজ্ঞতার ফল তাহাকে অকপটে প্রদান করিয়া কৃতার্থ হইতেন । আজ-- “সুরেশ বাবু আসিয়াছেন” শুনিয়া অতর্কিতে বৃদ্ধের হৃদয়ে যেন বিপ্লব ঝটিকা বহিয়া গেল। এই কি সেই সুরেশ-যে সুরেশের নাম শাস্তের শেষ নিশ্বাসে আত্ম sBD DBDBB S BBDBDD iBDBBDS DBB DBDD SDLD BDBBDDS কথা মনে করিতে পারিলেন না। সুরেশ আসিলেন-প্রয়োজনীয় কথাৰার্ত্তার পর চলিয়া গেলেন। বৃদ্ধ কঙ্গ-বিয়োগের কথা সুরেশকে জানাইলেন, . DDD TDD GBDD DDD BBD BB DBDBB BBLBBB B DDDDB u S সুরেশের মধ্যে একটি সম্বন্ধ স্থাপিত করিতে পারেন। বৃদ্ধের প্রচ্ছন্ন শোক উথলিয়া উঠিল। 8