Cotu : " अर्शिात6 । ` ५ वर्क्ष-» •९थंJ ।। ভূমিতে প্রবাহিত হয় তখন সে গমনপথে বহু বাধা বিভগ্ন করিয়া ধ্বংসিত চুর্ণবিচূর্ণ প্রস্তর ও পলী বারিরাশির সহিত ভাসাইয়া লইয় যায়। নদীর প্রখর গতি রোধ করিবার মত শক্তি অতি অল্প বস্তুরই আছে । কিন্ত যে স্থানে কোন কারণে সেই প্রচণ্ড বেগের গতিরোধ হয়, সে স্থানে সে বার নদীর প্রবাহ বিভিন্ন দিকে প্রবাহিত হয়। পর বর্ষে বর্ষাবারিপাতে পুষ্ঠা প্রবাহিনী আকুল আবেগে আবার সেই বাধা অতিক্রম করিতে প্রাণপণ চেষ্টা করে। তখনও যদি তাহার শক্তি বাধার শক্তি অপেক্ষা ক্ষীণ হয় তাহা হইলে নদীর গতি চিরকালের জন্য অন্য দিকে কেবল যে ফিরিয়া যায় এমন নহে, পরন্তু সেই বাধা আপনার শক্তিবৃদ্ধি করিবার মত সামগ্রী লাভ করে। প্রবাহিনী যে সমস্ত চুর্ণবিচূর্ণ প্রস্তরাবলী ও পলীমাটীর অংশ ভাসাইয়া আনিতেছিল, তাহার অধিকাংশই বাধার মুখে আসিয়া জমিতে থাকে ; ক্রমশঃ জল সরিয়া যাইলে সে সব শুষ্ক হইয়া জমাট বাধিয়া নুতন স্তরে পরিণত হয়, আর পর বৎসর আরও প্রবল জলে বাধা দিবার অবসর পাইয়া থাকে { বঙ্গীয় নদনদীর জীবন সংগ্রাম কত দিন হইতে কি ভাবে চলিয়া আসিতেছে এবং পরে কিরূপ দাড়াইবে, তাহার কথঞ্চিৎ আভাস আমরা মিষ্টার টিএইচ, ডি, লাটুস লিখিত এসিয়াটিক সোসাইটিতে পঠিত বৈজ্ঞানিক সন্দর্ভে পাইয়াছি। আমাদের এই পৃথিবীর জন্মকাল হইতে মানবজাতির অস্তিত্বের পূর্ব পর্য্যন্ত এই পৃথিবীতে কত প্রকার পরিবর্তন হইয়া গিয়াছে ভূতত্ত্ব হইতে আমরা তাহার পরিচয় পাইয়া থাকি। এক কালে এই প্রলয়প্লাবিত ভূতল চিরতুষার-নিহিত ছিল। ক্রমশঃ আভ্যন্তরিক উত্তাপ-সন্তাড়নে ইহার উপরিতল বিপর্য্যস্ত-বিধ্বস্ত হইয়াছে , বহু নূতন ভূমি জলমধ্য হইতে উপরে উঠিয়াছে। হিমালয়ের গাত্র পরীক্ষা করিয়া ভূতত্ত্ববিদগণ নির্দেশ করিয়া ছেন যে, এই অভ্রভেদী হিমাচলও একদিন তুষার-নিহিত ছিল । তাহার DBD DBD DBDDBBDDS DDD DDDS0LEBBBDu BBBBB SDD BDBDBBBBD এই তুষারাবরণের অনেক নিদর্শন এখনও পতিত হইয়া আছে। তবে উপত্যকা-পাদদেশে নিদর্শন যত সহজে দৃষ্টিগোচর হইয়া থাকে, সমতল ভূমিতে তত অল্পায়াসে নয়নগোচর হয় না। সেই জন্য সাধারণ সমতল ভূমিতে তুষারাবরণের তাদৃশ্য নিদর্শন বিদ্যমান নাই। তবে সমতল ভূমিতে নিদর্শন সংগ্রহ করিবার উপায় ও আছে। কোন নদীর তীরস্থিত উভয় দিকের
