ছিল এখন সেগুখি “বাৰ” হইয়া শুধু ঘূপে দাড়াইয়াছে। “সুগন্ধে মামপ্রয়ািজ হয়, এবং আহারে রূচি বৃদ্ধি হয় বলিয়া এরূপ ধূপ দীপ দেওয়া হয়। এই সময় cडाउन नक्रण उाब्रवप्न उशबानद नाभ कौर्डन कहनन- ‘. . : “হরিদাতা হরির্ডোক্ত হরিরান্নং প্রজাপতিঃ । । সোহি সর্ব্বাত্মা ভোক্তাচ ভুঙক্তে ভোজয়তে হরি ॥’ এই শ্লোকটি সকলে তিনবার উচ্চৈঃস্বরে গান করিলে ভোজনে প্রবৃত্ত হইতে হয়। প্রথম চাটনি দেওয়ার পর যত প্রকার তরকারী থাকিবে, সমস্ত দেওয়া হইবে ; তাহার পর পােপর ভাজা, কুড়ভাই ও সমস্ত প্রকার ভাজ* পরিবেশিত হয়। কুড়ডাই-ময়দা (জিলাপির আকার করিয়া) স্বতে ভর্জিত হয়, জিলাপী শেষে রসে ফেলিয়া মিষ্ট করা হয়। কুড়ডাই রসে ফেলা হয় না। তাহার পর পুৱী। যেমন পুৱী পর্যন্ত দেওয়া হইল, অমনি সকলে ভোজনে প্রবৃত্ত হয়েন। । তার পর লাড়ু, কাঢ়ি (ঘোলের তরকারী) ও শ্রীখণ্ডািষ্ট শ্রীখণ্ড বস্তুটি অতিশয় তৃপ্তিদায়ক ; দধি ও চিনি একত্র মিলাইয়া জাফরানী মিশ্রিত করিয়া একটি অপূর্ব সংমিশ্রণ। এই গেল ভোজন পর্বের প্রথম Vyf of এগুলি যেমন খাওয়া শেষ হইল, অমনই দ্বিতীয় অধ্যায় আরব্ধ হইল্পী প্রথমে আবার কাঢ়ি আসিল, তার পর বাঙ্গালীর জীবন ভাত -কিন্তু অতি সামান্য পরিমাণে ; এক হাত কি দেড় হাতা। মহারাষ্ট্রীয়দিগের নিকট। ইহাই ষথেষ্ট হইতে পারে। কিন্তু ইহা আমাদের “শত অন্ন” মাত্র। তাহার পর ডাল-প্রশ্ন झूठ । शुङ9 qकश्ांड ब्रिभां । " - " ." - ثم دكة . . . . এই ত গেল ভোজ্য দ্রব্যের নাম ও প্রকার। ইহার মধ্যে কিছু বেশী ৰা। কিছু কমও হইতে পারে ; কিন্তু সাধারণত: এই গুলিই হইয়া খাকী এইস্থলে এ কথাটি বলিয়া রাখি, মহারাষ্ট্ৰীয় ব্রাহ্মণরা সকলেই নিরামিষাসী,পঞ্জনন কি, ব্রাহ্মণেতার বর্ণের মধ্যেও অনেকগুলি শাখায় মৎস্ত মাংস ব্যবহৃত হয়৷ৰাষ্ট্র আমাদের দেশের প্রথা যেমন পরিবেশকগণ যথেচ্ছ পরিবেশন করিয়ারফক্টৰ সারিয়া যায়েন, কোনও পাতে কোনও দ্রব্য, অতিশয় কম পড়িল, কিম্বা কোিট পাতে পড়িয়া নষ্ট হইল, এস্থানে সেরূপ দৃষ্ট হয় না। পৌরাঙ্গনাগণ প্রথমৃঙঃ অল্প পরিমাণে পরিবেশন করেন, তাহার পর র্যাহার যত ইচ্ছ, উহাকোিঠ দেওয়া হয়। একবারে উপর্য্যুপরি ভাতের পর ডাল, ডালের পর তরব ሿሿሽ তোক্তাদের বিরক্তি উৎপাদন না করিয়া ধীরে ধীরে এক একটি করিয়া গীতার্থ
