১০২ দুই অস্থি, এৰণ পাদমূলের মধ্যে সাত অস্থি, এৰণ পায়ের মধ্যে छेनिग्नं चाद्धि छारख् । আমরা যাহাকে মা৯ল ৰলি, তাহ রজ্জ্বর আকারবিশিষ্ট ; মনুষ্যশরীরস্থ সেই মাণসময় রজ্জ্বর সAখ্যা প্রায় ছয় শত। সেই রজ্জ্বদ্বারা অঙ্গ সকলের চালন নিষপন্ন হয়। মাথাখুলীর মধ্যস্থ যে মজ্জা, এব৯ মেরুদণ্ডের মধ্যস্থ যে মজ্জা তাহা প্রায় একই প্রকার, এব^ তাহাহইতে বহির্গত যে সকল সূত্রাকারবিশিষ্ট শিরা শরীরের সন্ত্রত্রে যায়, তাহাদ্বারা বেদন ও হর্ষ ইত্যাদি বোধ হয়। মাথাখুলীহইতে যে বারে। ষোড়া সূত্র ৰহির্গত হয়, তাহ ঘুtণ ও দর্শন ও শ্রবণ ও আস্বাদন ও বাক্য কহন এই সকল কর্ম্মের নিমিত্তে হয়। সেই সূত্রাকার শির। বিদ্ধ কিম্ব। ছিন্ন কিম্বা কোন প্রকারে নষ্ট হইলে ঐ সকল কর্ম্ম আর হয় না। আর মেরুদণ্ডহইতে যে ত্রিশ যোড় সূত্রাকার শিরা বহির্গত হয়, তাহ মস্তক ছাড়া শরীরের অন্য সমস্ত অঙ্গে যায়, এব^ তাহাদ্বারাeল্পশ করণের ও বেদনা ও হর্ষ পাওনের শক্তি হয়। অতএব সেই সূত্রাকার শিরা সকল ইন্দ্রিয়হইতে মনোগামি পথস্বৰূপ জানিব। মাথাগুলি ও মেরুদণ্ডহইতে যে বেয়াল্লিশ যোড়া সূত্র বহির্গত হয়, তাহার এক ২ সূত্র অনেক সূক্ষ্ম ২ সুত্রেতে বিভক্ত হয়, এব^ সেই সূক্ষ্ম সূত্র সকল শরীরের সর্ব্বত্র বিশেষতঃ চর্ম্মের সর্ব্বত্র ব্যাপ্ত হয়। কেবল সেই শিরার গুণে শরীর মনের বশীভূত থাকে। ঘর্ম্মাদিদ্বার। শরীরের সদদ। ক্ষয় হইতেছে, অতএব শরীরের যত ক্ষয় হয় পুনরায় তত বৃদ্ধি করণের নিমিত্তে রক্তের আবশ্যক আছে, যেহেতুক রক্তই নানা প্রকারে ঘন হইতে ২ ক্রমে ২ মেদ ও মা৯ল ও শিরা ও চর্ম্ম ও অস্থি হইয় উঠে। সেই রক্ত যেন শরীরের সব্বত্র যায়, ইহা অতি আবশ্যক, যেহেতুক শরীরের যে অ-শে রক্ত না যায়, সেই অ৭শের কেবল ক্ষয় হয়, বৃদ্ধি কিম্ব প্রতিপালন হইতে পারে না । অতএব রক্তকে শরীরের
পাতা:ইং ১৮৫১ সালের খ্রীষ্টীয় পঞ্জিকা.djvu/১২১
অবয়ব