পাতা:ইউনানী হাকিমি চিকিৎসা প্রণালী - আবদুল লতিফ.pdf/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ( a ) মলি।ইয়। সেবন করিবে । ইহাতে আর মিছারী দিবাব अ| *|yक्ः नाशे । গর্ভবতী, বৃদ্ধ এবং যাহাঁদের নাড়ী দুর্বল তাহদের ঔষধে বাদামের তৈল কিম্বা শাঁস মিলান একান্ত কর্ত্তব্য, নচেৎ সেঁন্দাল বীজাবরণের জল দ্বারা নাড়ী জড়াইয়া গিয়া আমাশয় হইতে পারে। দুগ্ধ পান দ্বারা বালকদের নাড়ী পিচ্ছিল থাকায় তাহদের এরূপ আশঙ্কা থাকে না। সুতরাং তাহদের ঔষধে বাদাম তৈল কিম্বা শাসি মিলাইবার আবশ্যক নাই ।

  • সোদাল বীজাবরণ অগ্নি পক্ক করিলে, বিষ ধর্ম্ম প্রাপ্ত

হয়। সেঁন্দালের মোদক ও বটিক ঔষধ প্রস্তুত প্রণালী কারাবাদীন কবীর নামক পুস্তকে বর্ণিত আছে । কোষ্ঠ বদ্ধ (কুলঞ্জ) প্রভৃতি এমন কতকগুলি রোগ আছে যাহাতে তৎক্ষণাৎ জোলাপ না দিলে কিছুতেই উপশম হয় না। তথায় প্রথমে মনজেজ ক্রিয়া না করিয়া একেবারে মোস্হেল দিলেই বিশেষ ফললাভ হইয়া থাকে। বর্ষা ও শীতকালে মোস্হেল দেওয়া সাধারণতঃ নিষিদ্ধ কিন্তু বিশেষ প্রয়োজন হইলে দেওয়া যাইতে পারে। জোলাপের* তরল ঔষধ সেবন করিবার পর উষ্ণ জলপান করা নিষিদ্ধ ; কারণ তাহাতে জোলাপ আতি শীঘ্র খুলিয়া যাইতে পারে। কিন্তু জোলাপ লইবার পর যদি পেট কামড়ায় কিম্বা পেটে কোন প্রকার বেদন অনুভূত হয় তাহা হইলে সামান্য পরিমাণে উষ্ণ জল সেবন করান যাইতে পারে ইহাতে শীঘ্র দাস্ত হইয়া উপসাগগুলি দূর হইবে।

  • নিম্নে সর্ব্বত্রই মোসমূহেলা শব্দের পরিবর্ত্তে জোলাপ শব্দ ব্যাঙ্গত হইয়াছে ।