পাতা:ইউনানী হাকিমি চিকিৎসা প্রণালী - আবদুল লতিফ.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( bo२ ) বুঝিতে হইবে যে, শরীরাভ্যন্তরস্থ রক্ত তরল হইয়াছে এবং জলীয় কফ, রক্তের সহিত মিশ্রিত হইয়াছে। ২। গোলাপী রঙ্গের প্রশ্রাব। উপরোক্ত লাল অপেক্ষা ইহা অধিকতর গাঢ় এবং ইহা দ্বারা পূর্বোক্ত প্রকারের লাল প্রশ্রাব অপেক্ষা রক্তের অধিকতর গাঢ়তা ©कांभ *iश । ৩ । প্রশ্রাব যদি অতিরিক্ত পরিমাণে লাল হয়, তাহা হইলে রক্ত বেশী পরিমাণে গরম হইয়াছে বুঝিতে হইবে। ৪। প্রশ্রাব লাল ও কৃষ্ণবর্ণের হইলে সুস্থাবস্থাপেক্ষা DDB S BDDBDD DBB BB S DDBDBD BDD DBBDBD uB হইয়াছে জানিতে হইবে। - পক্ষাঘাত, যকৃতের দুর্বলতা প্রভৃতি। কফজ রোগেও প্রশ্রাবের বর্ণ লাল হইয়া থাকে। কারণ পক্ষাঘাত রোগ দক্ষিণ পার্শ্বে হইলে তৎসঙ্গে যকৃতও দুর্বল হয় এবং বাম পাশ্বে হইলে প্লীহা দুর্বল হইয়া যকৃতের দুর্বলতা উৎপাদন করে। অপর যকৃত দুর্বল হইলেই তন্মধ্যস্থিত ভুক্ত দ্রব্যের রক্তিমাংশ সমস্ত ধারণা করিতে অসমর্থ হয়, সুতরাং তাহা প্রস্ৰাব দ্বারা দিয়া নিৰ্গত হয় । (৩) প্রস্রাবের সবুজবর্ণ চারি প্রকার হইয়া থাকে । ১ । পেস্তার ন্যায় সবুজ বর্ণ প্রশ্রাব। ইহা সবুজ বর্ণের সহিত সামান্য জারদ অর্থাৎ হরিন্দ্র ৰণ মিশ্রিত বলিয়া বোধ হয়। যদি বিকৃত সওদা পিত্তের সহিত মিশ্রিত হয় তাহা হইলে প্রশ্রাবের এই প্রকার বর্ণ হইয়া থাকে ।