( ماج ) ছইয়া থাকে এবং অনেক বাড়াইয়াও বলা হয়। এই খাড়ার উচ্চত। অনেকটা ভয় বা বাধার তুলনায় কম বেশী হইয়া থাকে । গোষ্ণুর যত বেশী উত্তেজিত হয় ফণা তুলিয়া শরীরকে তত উচ্চ করে । কিন্তু যতই উত্তেজিত হউক না কেন কখনও নিজ শরীরের এক তৃতীয়াংশের অধিক পরিমাণ তুলিতে পারে না। গোকুর সাপ ছয় ফিটের অধিক লম্বা হয় না । কিন্তু সাধারণতঃ ইহারা পাচ ফিট হইতেও কম লম্বা হইয়া থাকে । ভাইপারের পরিবারের ( Viperzdae ) সব সাপই বিষাক্ত । নিম্নলিখিত লক্ষণগুলিদ্বারা ইহাদিগকে চেনা যায় । মুখের সম্মুখের দিকে এক বা দুই জোড়া বিষদাত, আর যে হাড়খানাতে এই বিষদ ভ বসান তাহা এই সাপ খাড়াভাবে উপরের দিকে তুলিতে পারে। তালুতে এবং নীচের চোয়ালে নিরেট দাত রহিয়াছে । ইহাদের । অধিকাংশেই ডিম পাড়ে না, পূর্ণাঙ্গ সস্তান প্রসব করে । তবে ইহাদের মধ্যে কয়েকটি (যেমন হিমালয় পাহাড়ের ভাইপার লেকেসিস wns;zotzii ( Lachesis monticosa )] fox offoil ofco আমেরিকার ঝুনঝুনিওয়ালা ভাইপারদের (Rattle-Snakes ) লেজের আগায় খস আইসগুলি জড়াইয়া থাকে বলিয়া ঐরূপ শব্দ হয়। ভারতবর্ষের রাসেলের ভাইপার ( Russell's viper ) অতিশয় মারাত্মক। নানারকম সাপের মাথার খুলি, বিয-দাত ও বিষ বীচির ব্যবচ্ছেদিত যন্ত্র এবং নানাশ্রেণীর সরীস্বপের মাথার খুল { করোটি ) একটা মাঝখানের খাড়া কেসে দেখান হইয়াছে। কাছিম, কচ্ছপ ও কেটের বর্গকে চেলোনিয়ার (Chelonia) বা কৃষ্মের বর্গ বলা হয়। ইহাদের শিঙ্গের ন্যায় পদার্থে ঢাকা দন্তহীন মাৰ্চী এবং হাড়ের আবরণদ্বারা রক্ষিত দেহ ইহাদিগকে সরীস্বপের অন্তর্গত অন্যান্ত বর্গ হইতে সহজে ভিন্ন করিয়া ফেলে। আবরণটির উপরের চাড়াকে কেরাপেস ( Carapace ) এবং নীচের অংশকে প্লেষ্ট্রণ (Plastron) বলা হয় । এই চাড়াগুলি অনেক স্থলে ভারটিব্রির শলাক এবং পাজরার হাড়ম্বারা জোড়া লাগান। পায়ে পাঁচটি করিয়া আস্কুল,
