প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয়ই জীবকোষ-সমষ্টি। জীবকোষ বলিতে চক্ষুর । অগোচর জীবদেহের অতি সুহ্ম পরিণাম উপাদান বুঝায়। অণুবীক্ষণের । সাহায্যে এগুলির নির্ম্মণপ্রণালী বুঝা যায় ; জীবিতাবস্থায় এগুলি অক্তি । ক্ষুদ্র ঘন তরল পদার্থ, অনেক সময়ে কিঞ্চিৎ পুরু আবরণে ঘেরা। ভিতরে ঘনীভূত আদি-বিন্দু (Nucleus)। এই আদি-বিন্দুর নির্দিষ্ট আকৃতি দেখিতে পাওয়া যায় । জীবকোষের বুদ্ধি, পুষ্ট ও বিভাগে এই জাদিবিন্দুরই প্রাধান্ত । - - প্রাণীজগৎ, জীবকোষের অবস্থান দেখিয়া দুই প্রধান বিভাগে ভাগ করা হইয়া থাকে। প্রাণীদেহ, মাত্র একটি জীবকোষ সম্বলিত হইলে তাহাদিগকে এককোষ-প্রাণী (Protozoa) এবং বহুকোষ বিশিষ্ট হইলে বহুকোষ-প্রাণী (Metagod) বলাযায়। শিরদাঁড়-শূন্য eitää coifa (Invertebrate Gallery) এককোষ-প্রাণী । - (Protozoa, ) প্রাণীদেহেরু পুষ্ট, বৃদ্ধি ও পূর্ণ গঠনের শক্তিসম্পন্ন একটি মাত্র । জীবকোষবিশিষ্ট প্রাণীদিগকে গ্রোটোজোয়া বলা যায়। প্রোটোজোয়:- । গুলি এক একটি এক-কোষ প্রাণী স্বতন্ত্রভাবে, বা অনেকগুলি এক । ভাবাপন্ন এক-কোষ প্রাণী একত্রে সমষ্টিভাবে, থাকিতে পারে । কিন্তু । সমষ্টিভাবে (Colony) থাকিলেও প্রত্যেকটি একে অন্তের কাজ হইতে । অনেকাংশে স্বতন্ত্র ও স্বাধীন। প্রোটোজোয়া হইত্তে ভিন্ন প্রাণীগুলিতে " বহু জীবকোষ এক সমষ্টিতে এক-নিষ্ঠ ভাবে সম্পূর্ণ মিলিত । এইখানে । জীবরাজ্যে কার্য্য বিভাগের প্রণালীর প্রথম উৎপত্তি। এই সব প্রাণী । ওলিকে বহু-জীবকোষ-বিশিষ্ট প্রাণী বা মেটাজোয় (Metagoa= | Multicellular animals) si es i abitaliitwa wtor wtta গঠন ও কার্য্যবিভাগ বিবেচনায় তাহাদিগকে তিনটি প্রধান শ্রেণীতে ভাগ ।
