পাওয়া যাবে না । হাতে যা ছিল, সে সব খরচ হয়ে গেছে ; সামান্য কয় গণ্ডা পয়সা আছে। যাক, তারও ব্যবস্থা করছি। তুমি একেলা একটু থাকতে পারবে। বাইরে সিধু রইল, একান ভয় নেই। আমি যেমন করে হোক, টাকা আর বামুন নিয়ে আসছি। আমার দেরী হবে না।” লক্ষ্মী বলিল, “রমেশদা, টাকার জন্যে ভেব না । মায়ের বাক্সে অনেক টাকা আছে। কত লাগবে বল, বের করে আনি । সব টাকাই এনে তোমার কাছে দিই। ; তুমি যা হয় কর । আমি একেলা থাকতে পারব। ভয় কিসের-ওঁরা যে আমার মা আর বাবা ! বাবা গো !” বলিয়া লক্ষ্মী আবার কাদিয়া ফেলিল । রমেশ বলিল, “কেঁদ না দিদি লক্ষ্মা ! সব টাকা কি হবে ? গোটা পঞ্চাশেক ধার করে দেও। এই মড়িপোড়া বামুন গুলোর এখন মরসুম পড়েছে কি না ; তাতে রাত্রিকাল । পাচি-পাচ টাকার কমে কেউ যেতে রাজি হবে না । যেমন করে তোক আট দশজন বামুন ত লাগবে । সে আমি জোগাড় করে আনতে পারব।” লক্ষ্মী তখন বাক্স খুলিয়া কতকগুলি টাকা আনিয়া দিল ; তখন আর তাহার টাকা গণিবার ইচ্ছা হইল না । রমেশ বলিল “টাকা গুলো গণে দেখি, কি জানি শেষে DD Bt DEDS SS BD KKD S SDBK SS BBDSS S SSLLD BBDBD * বে। বাক্সে আর কিছু রইল। কি ?” লক্ষ্ম বলিল, “আরও আছে।” > ○>