* {"ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী । • $o. _. * হে গাটী কেহ কুলী, কেহ বা উড়ায়ে ধূলি, কুটুম্বের কটু বাণী, তাহে ক্লেশ নাহি মার্নি, চলে যায় নিজ মনোরথে ॥ • যত ক্লেশ শীত-সমীরণে ॥ টে এঁটে তুলে এলে, যারা যায় পায় হেঁটে, বলবান বড় বড়, সবে হয় জড় সড় नाश्ि কোচ কা পিটে বোচক ঝোলে । হঁটিতে হোচট খেয়ে পড়ে। বলে যাবার তরে, পবনের বেগ ধরে, গায়ে কাটা জরজর, সদা করে থর খর8 মাথার উপরে জুতো তোলে। কম্পিত কদলী যেন ঝড়ে ॥ নি পূজা কেবা করে, কোচড়ে জলপান করে, নিশির না যায় রিঃ, শিশির সতত বৃষ্টি, যেতে যেতে খেতে খেতে ছোটে। ঋষির তাহীতে ভাঙ্গে ধ্যান। so ই তিন ক্রোশ গিয়া, গুড়কে আগুন দিয়া, বিষম প্রবল হিম, যে জন সাক্ষাৎ লম8 দম মেরে ধরাতলে লোটে। ম্পর্শমাত্রে হরে তার জ্ঞান ॥ মের নিকটে এলে, হেলে বাদশার হেলে, - সন্ন্যাসী মোহন্ত যত, মাঠে ঘাটে শত শতসু এক পদে চলে দশ পদ । মুহুনী গাঞ্জার দম নিয়া । গকে কুলী রূকোকেশ, গো-দাগার মত বেশ, ছাই ভষ্মে লোম ঢাকে, বম্ বম্মুখে হঁাকেঃ যেন কত পাইয়াছে মা ॥ পোড়ে থাকে বুকে হাত দিয়া ॥ স্পরূপ ভfব তথা, কি কব রহস্ত কথা, সেই জন ভাগ্যধর, গদী পাতা পাকা স্বর, নারীগণ দেখে যদি মুটে । সদা সঙ্গে সুরত-রঙ্গিণী । কুকুর বদন খোল, প্রেমভাবে হয়ে ভোলা, আহার তাহার মত, বিহার বিবিধমত তাড়াতাড়ি বাড়ী যায় ছুটে । তাহারে জীবনমুক্ত গণি ॥ ভজে চুল ভিজে গোপসুপে করে কত চোপ, ধনীর শরীরে সাল, গরীবের পক্ষে শীল পুত্রে বলে পতির উদেশে। কম্বল কম্বল করি রয়। এসেছে অমুক রায়, জিজ্ঞাসা করিয়া আয়, বেণের পুটুলী হয়ে, শুয়ে থাকে শীত সৃষ্ণুে, বাবা কেন এলোনাকে দেশে। উমৃ বিনা ঘুম নাহি হয় । এইরূপ সবাকার, আননের নাহি পার, চিরজীবী ছেঁড়া কঁপি, সৰ্ব্বক্ষণ বুকে গাঁথ} প্রেমপুর্ণ সকলের মনে । একক্ষণ তারে নাহি ছাড়ে । খেদে নহে মন স্থির, কেবল বহিছে নীর, শয়নের ঘর কাচ, ভার হয় প্রাণে বঁট; বিয়োগীর যুগল নয়নে । জাড় তার বিন্ধে হাড়ে হাড়ে ॥
- সকালে খাইতে চায়, আয়োজনে বেলা যায় শীত | সন্ধ্যাকালে খায় ভাতে ভাত । জলের উঠেছে দাত, কার সাধ্য দেয় হাত, শীতের কেমন খড়ি, উড়ায় অঙ্গের খড়ি।
- অক্ িকরে কোটে ীেয় বাপ । ফাটায় সবার পদ হাত ॥ BBB BBB BBS BB BB uSBBBB BB BBS BBB BB BBS
জল নয় এ ধে কালসাপ ॥ " ফাটাফাট করিলেক ভাই। সত্রের পুত্রলাভে, কত স্বখ মনে ভাবে, বিষ্ণুতেল কত মাখি, স্বতে ধৰি ডুৰে খাঞ্চি •যত মুখ রবির কিরণে। শরীরেতে তৰু উড়ে ছাই ॥
