পাতা:উদ্ভিদ্‌-বিচার - প্রথম ভাগ.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R উদ্ভিদবিচার। অনেকেই দেখিয়াছেন যে র্কাই বীজ বপন করিলে যে চার বাহির হয় সেই চারার দুই পার্শ্বে উক্তবীজ দুইভাগে বিভক্ত প্রায় হইয়। সংলগ্ন থাকে। বোধ হয় যেন বীজ ভেদ করিয়া চার বাহির হইয়াছে । এই নিমিত্ত এই সকল উদ্ভিদকে দ্বি-বীজ-দল বলা যায় । অর্থাৎ চার বাহির হইবার সময় কেবল দুইটা মাত্র দল সৰ্ব্বাগ্রে দৃষ্টি গোচর হয়। অপকাল মৃত্তিকাভেদ করিয়৷ উঠিয়াছে এমন চার গাছ পরীক্ষা করিয়া দেখিলেই উছ৷ দ্বি-বীজদল কি ন জানিতে পারা যায় । এবম্বিধ উদ্ভিদের মূলোৎপাটন করিয়া দেখিলে লক্ষিত হইবে যে তাহার সমুদায় শিকড়ই প্রকৃত । একটাও আস্থানিক নয় । অতএব আত্ম, কঁঠাল প্রভৃতি উদ্ভিদের যাবতীয় শিকড় প্রকৃত, এই বাক্যের পরিবর্তে দ্বি-বীজ দল উদ্ভিদের সমুদায় শিকড়ই প্রকৃত, এরূপ বলা যায়। তাল, গুবাক, নারিকেল, খেজুর, বশ প্রভৃতি উদ্ভি८न्नह मयूनtझ भिरुज्रं অস্থানিক অর্থাৎ মূল শিকড় হইতে বহির্গত নহে। ইহুদিগের মূলশিকড়ও নাই। ব্লক্ষের গোড়ীর চতুর্দিক হইতে শিকড় বাছির হয় । এই সকল উদ্ভিদের চার বাহির হুইবার সময় কেবল একটা মাত্র দল সৰ্ব্বাগ্রে দৃষ্ট হয়। এই নিমিত্ত ইহু!দিগকে এক-বীজদল বলিয়া থাকে। অতএব তাল, গুবাক, প্রভৃতি উদ্ভিদের যাবতীয় শিকড় অস্থানিক, ইহা বলার পরিবর্তে সমুদয় এক-বীজদল উদ্ভিদের