छूमिद्रां } ፵፭» ছুষ্টয়া, বামবামের সঙ্গে পুনশ্চ সাক্ষাৎ ছুইলে বলিলেন, “ যদি আসিয়াছি, তবে একবুব হিসাবটা দেখিলা গেলে ভাল হৃষ্টত।” ৰামবায় বাৰু বললেন, “ ক্ষতি কি ? কিন্তু কাগজ পত্র সৰ আড়তে আছে, মানিতে পাঠাই । আমিতে রাত্রি হইবে। যদি অনুগ্ৰচ কবিয়। কাল প্রাতে একবাব পদার্পণ করেন ~কিস্বা জদ অবস্থিতি কবেন, তবেষ্ট হইতে পাবে।" তিনি উত্তৰ কৰিলন, “তাহার বিচিত্র কি ? এ আমাধই ঘর। এক বাবে কাল প্রাতেই যাইব ।” পঞ্চম পরিচ্ছেদ । গভীর রাত্রে, সকলে আহারান্তে শয়ন করিলে পর, আমি নিঃশব্দে রামরাম দত্তের বৈঠকখানায় গেলাম। তথায় আমার। স্বামী একাকী শয়ন করিয়াছিলেন । ঘেীবনপ্রাপ্তির পর আমার এই প্রথম স্বামিসম্ভাষণ । সে যে কি সুখ, তাহা কেমন করিয়া বলিব ? আমি অত্যন্ত মুখরাকিন্তু যখন প্রথম র্তাহার সঙ্গে কথা কহিতে গেলাম, কিছুতেই: কথা ফুটিল না। কণ্ঠরোধ হইয়া আসিতে লাগিল। সৰ্ব্বাঙ্গ কঁাপিতে লাগিল । হৃদয়মধ্যে, গুরুতর শব্দ হইতে লাগিল । রসন শুকাইতে লাগিল । কথা আসিল না বলিয়া আমি *দি য় ফেললাম । সে অশ্রুজল তিনি বুঝিতে পারিলেন না । তিনি বলিলেন, “ কাদিলে কেন? আমি ত তোমাকে ডাকি নাই—তুমি আপনি আসিয়াছ—তবে কাদ কেন ?” . . এই নিদারুণ বাক্যে বড় মৰ্ম্মপীড়া হইল, তিনি যে আমাকে কুলট মুনে করিতেছেন-ইয়াতে চক্ষের প্রবাহ আরও বাড়িল,
