অবতরণিকা । YWʻ LSLLeeSSSL L AeS AMSeS SMMS S TTT S AeS TMeAS S SLLS T SMA TAeLSLS AA Ae S LSLS SAS AAA AAL AA AAAA SSEAS Ae ASSSLS SS S SAASAeS AA AeS SLLSAAke AMAS SAL LLc SSLS ESS SSAASSieLLAkS AAL AAASS AAAASS S LALS EAMSEAA LLA qLASL ELAL A aAAS MMALeSLAA LA AAAAAL AAALAe SeAMA LLASS TAeeSkSAeASeMAMLqTTAqAL ALALSLMLSSSMMSSS ইহাই নহে। ঋগ্বেদে ইহাও নির্দেশিত হইয়াছে যে— “ইন্দ্রেরই এক-মূৰ্ত্তি আকাশে (সূৰ্য্য-রূপে ) এবং অপর মূৰ্ত্তি পৃথিবীতে (অগ্নি-রূপে ) থাকিয়া উভয়ে মিলিত হইয়া রহিয়াছে। এবং ইন্দ্ৰই যে প্ৰাণী-দেহে ইন্দ্ৰিয় শক্তি-রূপে বিকাশিত, ইহাও পুরাবিদগণ বিদিত আছেন” * । আমরা স্পষ্টই দেখিতেছি যে, একই শক্তি যেমন বাহিরে চন্দ্ৰ, সূৰ্য্য, বিদ্যুৎ, বায়ু, নক্ষত্র ও অগ্নি-রূপে অবস্থিত, তেমনি উহাই ভিতরে ইন্দ্ৰিয়-শক্তিরূপে ক্রিয়াশীল । আবার, বাহিরে যাহা মরুৎ বা বায়ু, তাহাই যে প্ৰাণী-দেহে ইন্দ্ৰিয়-শক্তিরূপে অভিব্যক্তি, একথাও ঋগ্বেদে দৃষ্ট হয় – “আর্চন্তে অর্কং, জনয়ন্ত ইন্দ্ৰিয়ম” ( ১৮৫২ ) ৷ দেহস্থ প্ৰাণ, আপানাদি পঞ্চ-বায়ু যে বাহিরের মরুৎ বা বায়ুরই রূপান্তর সে কথা নানাস্থানে উক্ত হইয়াছে।-- LM SLSM LSL MSCMMMS G SMTLLM LM LLLLLSSLLLL0LSMSLLSMMLSLLLLLLGL LSS S LMS আধ্যাত্মিক ইন্দ্ৰিয় বর্গের বিকাশ । ( সায়নকৃত অর্থ দেখি )। আবার, ইহাও আছে যে, জলের মধ্যে ইন্দ্রেরই চক্ৰ গৃঢ়ভাবে নিহিত আছে ; উহা হইতেই, ওষধি, লতা, বৃক্ষ প্ৰভৃতির মধ্যে ক্ষীর বা রস উৎপন্ন হয় ( ১০,৭৩,৯l ) ৷ ইন্দ্ৰ-“মিনু” বা বলের প্রথম অভিব্যক্তি এবং দেবতারা ইন্দ্রের বলেরই অনুবর্তন করেন ) ( ১০, ৭৩৮-১০ ) }
- তত্তে ‘ইন্দ্ৰিয়ং’ পরািমং পরাচৈঃ, অধারয়ন্ত কবয়ঃ পুরেদম। ক্ষমেদমন্যৎ দিবি অন্যদস্য, সমীপূচ্যতে,’ (১১০৩১ ) ! আবার দেখুন-“ইন্দ্র ইন্দ্ৰিয়ৈ: শৰ্ম্ম যং সৎ’ ( ১৷৷১০৭২ ) ইহাও আছে যে, ‘ইন্দ্ৰই সৰ্ব্বপ্ৰকার ইন্দ্ৰিয়কে প্ৰদান করেন” - দেদিষ্ট ইন্দ্ৰ ইন্দ্ৰিয়াণি বিশ্ব (৫,৩১৩ ) ।
