অবতরণিকা । SS AMAee LSAALLSSLEMAeeSeeAMeLLS LeASA ALL LLSqS AM TAMeLSeeMSLAeeSMMA kSLSLLSLSM AESL AeSeS MAeSLSL LEieM eeAAS مسيحية ميسي "عليك" سميكة محلييج জানিতে পারিয়াছি । তুমি যে “উৎস” হইতে—যে কারণসত্তা হইতে—উদ্ভূত হইয়াছ, আমরা তাহাও জানিতে পারিয়াছি”।* । অন্যভাবেও এই মহা-তত্ত্ব বলিয়া দেওয়া হইয়াছে । শ্মশানগ্নিকে সম্বোধন করিয়া বলা হইয়াছে যে,-“অগ্নির যেটা স্কুলাংশ,-অগ্নির যে অংশ মৃতদেহের মাংস ভক্ষণ করিতেছেসে অংশটী দূরে যাউক । এই অগ্নিরই মধ্যে আর একটী অগ্নি আছে, সেই অগ্নিষ্ট দেবতাদিগের নিকটে যজ্ঞ বহন করিয়া থাকে ; সেই অগ্নিষ্ট বিশ্বের তাবৎ বস্তুকে জানেন” । । পাঠক দেখিতেছেন, অত্যন্ত স্পষ্টরূপে অগ্নির দুইটি রূপের কথা বলা হইয়াছে । যেটা অগ্নির সূক্ষ-রূপ, সেটী অগ্নির মধ্যে hp kur
- বিদ্মা তে নাম পরািমং গুহা যৎ । বিদ্মা ‘তমুৎসংষ ৩' আজগন্থ - ১০৪৫৷৷২{ এমন কি, জল সকলে যে এক “উৎস’ বা কারণ-সত্তা হইতে উৎপন্ন হইয়াছে, তাহাও ঋগ্বেদে আছে। “পরিত্রিতন্তুং বিচরন্ত মুৎসম” SJHLHHSSS gg TDODBBDSu DBDDS DBBDD SDuDBBYD BB DBuDuBYDS
+ ক্ৰবাদমগ্নিং প্রতি নোমি দুৰ্ব্বং, যমরাজ্যং গচ্ছতু রপ্রবাহ, ਠੇਠবায়মিতরো জাতিবেদ, দেবোভো হ'ব্যং বহতু প্ৰজানন।। ১০। ১৬৯ ৷৷ আমরা আরো দেখি যে, অগ্নিকে বলা হইয়াছে “হে অগ্নি ! এই স্কুল শরীর ব্যতীত তোমার যে পরম কল্যাণময় শরীর আছে, তন্দ্বারা এই মৃত জীবকে উন্নত স্বৰ্গলোকে লইয়া যাও” । ( ১o ১৬18 ) | আমরা ঈশোপনিষদেও এই প্ৰকার প্রার্থনা দেখিতে পাই । ‘হে সুৰ্য্য ! তোমার ঐ স্কুল রশ্মি সকল সংযত কর। ঐ স্কুল রশ্মি-দ্বারা আবৃত তোমার যে একটী কল্যাণময় মূৰ্ত্তি আছে, আমি সেই মূৰ্ত্তিটা দেখিতে চাই”।
