উপনিষদের উপদেশ । ፆኤዶ”ሓኤ ቃኤዖ*ኻm፡
আমরা এই উপলক্ষে পাঠকবর্গকে আর একটী কথা বলিতে ইচ্ছা করি। ঋগ্বেদের সর্বত্রই অগ্নিকে দেবতাবর্গের “দূত” বলিয়া নির্দেশ করা হইয়াছে। অগ্নি, দেবতাবাগের নিকটে হবিঃ বহন করিয়া থাকেন; সুতরাং অগ্নি দেবতাবর্গের “দূত”। কেন অগ্নিকে দূত বলা হইয়াছে ? দশম-মণ্ডলের একটী সূক্তে ঋথেদি স্বয়ংই আমাদিগকে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়াছেন । সেই মন্ত্রটিতে উক্ত হইয়াছে যে, “যে মানব কেবলমাত্র “অমৃত”প্ৰাপ্তির উদ্দেশ্য করিয়া অগ্নিতে হবিঃ প্ৰক্ষেপ করে, কেবল সেই মনুষ্যেরই সম্বন্ধে অগ্নি, “দৃত” হন এবং “পুরোহিত” হনঞ্চ । অর্থাৎ যে সকল সাধক অগ্নিতে অনুপ্ৰবিষ্ট ‘অমৃত” বা অবিনাশী। কারণ-সত্তাকে লক্ষ্য করিয়া যজ্ঞাচরণ করেন, তাহারাই এই মহাতত্ত্ব বুঝিতে পারেন যে, অগ্নিতে প্রবিষ্ট সত্তা এবং দেবতাবর্গে প্রবিষ্ট সত্তা উভয়ই এক ( সুতরাং অগ্নি, দেবতাদের নিকট যজ্ঞবহন-কারী দূত ) ‘’ ৷ আবার, সেই সাধক ইহাও বুঝিতে পারেন যে, অগ্নিতে প্রবিষ্ট সত্তা ও আপনাতে প্রবিষ্ট-সত্তা, উভয়ই এক (সুতরাং অগ্নি ‘পুরোহিত”)। এই উদ্দেশ্যেই অগ্নিকে ”দূত” এবং “পুরোহিত” বলিয়া নির্দেশ করা হইয়াছে। এই প্রকারে ঋগ্বেদ প্ৰথম হইতেই মহান একত্বের-মহান অদ্বৈত-বাদের তত্ত্ব নির্দেশ করিয়া দিয়াছেন । TLSLSLLLLL LSLLLLLLSLLLLLLTLLG LLGSLSSL S SLLLL SS SDBDBDBDSS SuDDDS DBBDS BBB DBB D DBDDBS তম্ভ হোতা ভবাসি,যাসি দূতং, উপক্ৰষে, যজসি অধ্বরীয়সি ॥১০৯১৷৷১১৷৷ + দুত-হবির বাহক, উপাসনার বাহক ।
