পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৪৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 উপনিষদের উপদেশ । pqapë করিয়াছিলেন। সুতরাং সৃষ্টিবিষয়ক-এই সংকল্প বা জ্ঞান, ‘আগন্তুক’ হইলেও, ইহা প্ৰকৃত পক্ষে সেই পূর্ণজ্ঞান ব্যতীত স্বতন্ত্র কোন বস্তু নহে। কিন্তু তথাপি, এই আগন্তুক অবস্থা লক্ষ্য করিয়াই, তাহাকে এই জ্ঞানের ‘কৰ্ত্তা’ বলা হইয়া থাকে। এইরূপেই নির্বিশেষ পুরুষ-চৈতন্যকে জগৎকৰ্ত্তা, জগৎস্রষ্টা বলা হইয়া থাকে ধ্রু । নতুবা, তিনি সর্বদাই একরূপ বলিয়া, নির্বিশেষ, নিত্য, নির্বিকার ; তাহার। আবার অবস্থান্তর বা বিশেষত্ব সম্ভব হইবে কি প্রকারে ‘’ ? তত্ত্বদর্শীর নিকটে, ব্ৰহ্মসত্তা সর্বদাই একরূপ। জগৎ সৃষ্টির প্রাক্কালে, এই যে muksä r -prmulu LSL GSM SLLMAS LTMLMLL S ALASeMSMSTSSLL SLLSASAAA * prikryl vyrir -- LLSLLLSMSMSSL MSSSLSLS S S LSTSLMS SMSMMSMS LLLL S S SqS

  • “নিত্যস্যাপি জ্ঞানস্য।...ব্ৰহ্মস্বরূপাৎ ‘ভেদং' কল্পয়িত্ব কাৰ্য্যত্নোপচারাৎ ব্ৰহ্মণস্তৎ-কর্তৃত্বব্যাপদেশঃ”।--বেদান্ত-ভাষ্যে রত্নপ্ৰভা । “নানু স্বাভাবিকনিত্যচৈতন্যেন কথং কাদাচিৎকেক্ষণম ?--সৃষ্টিকালে অভিব্যক্ত মুখীভূতানভিব্যক্তনামরূপাবচ্ছিন্নং সৎস্বরূপচৈতন্যমেব ঔষুখ্যকাদাচিৎকত্বাৎ কাদাচিৎকমীক্ষণম”-ঐতরেয়-ভাষ্যে জ্ঞানামৃতটীকা ।

পাঠকবর্গ এস্থলে একটী কথা অনুধাবন করিয়া দেখিবেন। যাহা নির্বিশেষ ব্ৰহ্ম-সত্তা, সৃষ্টির প্রাক্কালে তাহার একটা বিশেষঅবস্থা উপস্থিত হয়, ইহা কি প্রকারে স্বীকার করা যায় ? শঙ্করের উত্তর এইরূপ-“তুমি কথাটা উলটা করিয়া বলিতেছ। তত্ত্বদর্শীর চক্ষে অবস্থান্তর কোথায় ? কোন অবস্থান্তরের মধ্যেও ব্ৰহ্ম-সত্তার রূপান্তর হয় না। যাহাকে অজ্ঞলোকে অবস্থান্তর বলিয়া স্বতন্ত্র একটা বস্তু মনে করে, তত্ত্বদর্শী জানেন যে, অবস্থান্তরের মধ্যেও ব্ৰহ্মসত্তা ঠিকই