পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৪৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্ৰহ্ম-নিরূপণ ও ব্ৰহ্ম-প্ৰাপ্তি । Rరి a un la pl-H re= r r enn e-p- থাকে। এই অব্যাকৃত বীজই বিশ্বের উপাদান । যিনি YBYBBBD DBBYBDBDS BBDD KDBD DBDDDSDDDS BJ বলিয়া অনুভব করিতে পারেন, তিনিই প্ৰকৃত তত্ত্বদর্শী। কোন দস্তুই, কোন কামনাই, তাহার অপ্ৰাপ্য থাকে না । তিনি সকল কামনার বস্তু যুগপৎ লাভ করিতে পারেন। কেননা, যিনি ব্রহ্মসত্তাকে সর্বত্র অনুভব করিতে পারিয়াছেন, কোন বস্তুই ত তাহা হইতে দূর হইতে পারে না; কোন ব্যবধান না থাকায়, বস্তুর লাভে বাধার সম্ভাবনা কোথায় ? কোন কামনা, কোন বস্তুই, ইহঁর নিকটে, ব্ৰহ্মসত্তা হইতে “স্বতন্ত্র’ বলিয়া 2ऊँोड श्श ना * ।”

  • ভাষ্যকার আরও বলিয়াছেন যে, এই ‘পরম গুহাকে” প্রাণশক্তিতে-বুদ্ধিতে-অনুগত ব্ৰহ্ম-সত্তা বলিয়াও অর্থ করা যাইতে পারে। ব্ৰহ্মবস্তুকে বুদ্ধি গুহায় অনুভব করা কীৰ্ত্তব্য । বুদ্ধির যাবতীয় বুক্তির সাক্ষীরূপে ব্ৰহ্ম অবস্থান করিতেছেন। তঁহারই দ্বারা প্রেরিত হইয়া বুদ্ধি স্বকাৰ্য্যে ক্রিয়াশীল হইতেছে এবং বিবিধ বিজ্ঞান উৎপন্ন হইতেছে। তিনি এই সকল বিজ্ঞানের সাক্ষী ও প্রেরক । ইহাকে "হৃদয়াকাশও" বলা যায় । বাহিরে যাহা ‘পরম-ব্যোম’, ভিতরে তাহাই ‘ঈদয়াকাশ'। প্রাণস্পন্দন-অব্যক্তশক্তি হইতেই উদ্ভূত হইয়া জগৎ নিৰ্ম্মাণ করে। দেহেও সৰ্ব্বপ্রথমে প্রাণশক্তি উদ্ভূত হইয়া ইন্দ্ৰিয়াদি নিৰ্ম্মাণ করে। এই বীজশক্তির মূলে ব্ৰহ্ম-সত্তা বিদ্যমান।