পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৫০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R R R উপনিষদের উপদেশ । সৃষ্টির প্রাক্কালে আগত এই কামনা বা জগৎ সৃষ্টি-বিষয়িণী আলোচনাকে “তপঃ’ শব্দ দ্বারা নিৰ্দেশ করা হইয়া থাকে । তপঃ অর্থ জ্ঞান। ইহা আগন্তুক ; সুতরাং ইহা সেই অখণ্ড জ্ঞানেরই অবস্থান্তরী-মাত্র। কিন্তু ইহা কোন স্বতন্ত্র বস্তু নহে। স্বজামান বস্তুনিবাহের কৰ্ম্মানুসারে সৃষ্টিবিষয়ক আলোচনা হইবামাত্র, এই জগৎ বিবিধ দেশে, বিবিধ কালে, বিবিধ নামে ও BBDSDD DBDDDDT DBuBuDuSS S BBBBB DDD BDB DBDBSBLB DDD হইল । কারণ-সন্তাই যখন অসংখ্যা নােমরূপাত্মক কাৰ্যালগের আকারে অভিব্যক্তি হইল, তখন প্ৰত্যেক কার্সান্দগের মধ্যে সেই কারণ-সন্তাই অনুপ্রবিষ্ট হইয়া রহিয়াছে। কারণ-সপ্তাতেই কাৰ্য্যবর্গের সত্তা , কাৰ্য্যবর্গের নিজের কোন সি তন্ত্র সন্তা নাই । এই প্রকারে সৃষ্টি জগতে সেই চেতন ব্ৰহ্ম-সত্তা অনুপ্রবিন্ট श्ठेशा ठूश्शिा छन । কাৰ্য্যবগের মধ্যে চেতন ব্ৰহ্মসত্তার প্রবেশ কি প্রকার, তাহা তোমাকে বুঝাইয়া দিতেছি । আমরা ত দেখিতে পাই যে, মৃত্তিক ঘট-শারাবাদি হঠাতে স্বতন্ত্র থাকিয়া, তৎপরে, চূর্ণাদি আকার ধারণকরতঃ, ঘট-শারাবাদিতে অনুপ্রবিষ্ট হয়। ব্ৰহ্মাবস্তুও কি তদ্রুপ অন্য কোন আকার ধারণা করিয়া কাৰ্য্যজগতে প্রবিষ্ট হইয়াছেন ? কিন্তু মুক্তিকার ন্যায়, ব্ৰহ্মবস্তু ত সাবয়ব নহেন। ব্ৰহ্মা, নিরািবয়ব ও এক। সুতরাং তিনি অন্য কোন আকার ধারণা করিয়া কাৰ্য্যবর্গে প্ৰবিন্ট হইতে পারেন না ।