Rb R উপনিষদের উপদেশ। সমষ্টিভাবে, এই মন ও বিজ্ঞানকে-ব্রিহ্মের ‘সংকল্প” বা ইচ্ছশক্তি বলা যায়। সৃষ্টির প্রথমে জ্ঞানকৃত সংকল্প হইতেই বিশ্ব প্ৰাদুভূত হইয়াছে। সেই ঐশী কামনা বা সংকল্পপ্রাণরূপে-অনুকম্পনরূপে-বাকরূপে অভিব্যক্তি হইয়া, সমুদয় পদার্থ গড়িয়া তুলিয়াছে। অতএব প্ৰাণশক্তি-আনন্দস্বরূপ ব্ৰহ্মেরই ‘সংকল্প” হইতে অভিব্যক্তি । অতএব এই সংকল্প হইতেই প্ৰাণ অভিব্যক্তি হইয়াছে, এই সংকল্পের আশ্রয়েই উহা অবস্থান করিতেছে ; প্রলয়ে প্ৰাণশক্তি ব্ৰহ্ম-সংকল্পেই লীন হইয়া যাইবে । সুতরাং ব্রহ্মের এই লক্ষণ দেখিয়া, ভৃগু সংকল্পকেই ব্ৰহ্ম বলিয়া বুঝিতে পারিল। কিন্তু কিছুদিন পরে, পুনরায় ভুগুর চিত্ত সন্দেহ-দোলায় চপল হইতে লাগিল। পিতার আদেশে, পুনরায় ভুগু, তপশ্চৰ্য্যায় প্ৰবৃত্ত হইল। তপঃপ্রভাবে ভূগুর চিত্ত প্ৰকৃত ব্ৰহ্মধারণক্ষম হইয়া উঠিল। সে বুঝিল যে সংকল্প ও অধ্যবসায়—“আনন্দের’ উপরেই নির্ভর করে। অতএব আনন্দই ব্ৰহ্ম। মায়াশক্তিবিশিষ্ট ব্ৰহ্মই-আনন্দব্ৰহ্ম। মায়াশক্তি-বিশিষ্ট ব্রহ্মের ংকল্প হইতেই এই বিশ্ব প্ৰাদুভূত হইয়াছে। প্রলয়ে এই বিশ্ব সেই মায়াশক্তিবিশিষ্ট ব্ৰলেই বিলীন হইয়া যাইবে * { SS SDDBD DBBD BBDBB ytBBDBD DDDDDBBD BDBS বিশিষ্টং’ ব্ৰহ্মেতি বিজ্ঞায়, বিশিষ্টস্য বিশিষ্টান্তরাত্মত্বানুপপত্তেঃ কারণোপলক্ষিতং বিশুদ্ধানন্দং ব্ৰহ্মেতি বিজ্ঞাতবান।”--টীকাকার छानाभूठठि । عصعتصقة
