পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ଔର୍ବ୍ବର୍ୟ আজ স্কুল খুলেঢ়ে। বনগা থেকে এলুম। আগের লেখাটা লিখবার পরে বারাকপুরে দু’দিন ছিলুম। আমার উঠোনের গাছে খুব শিউলিস্কুল ফুটচে। খুকুর কথা কেবলই মনে হোল সেখানে গিয়ে। কুঠীর মাঠে যেখানে বসে ‘আরণ্যাক’ লিখতুম, সেখানটাতে বসে কতক্ষণ কাটালুম। নীেকো করে বিকেলে খুকুর মা'র সঙ্গে বনৰ্গা আসবার সময় মনে পড়লো ১৯৩৯ সালের আষাঢ় মাসে খুকুর মা, খুকু এবং আমি বনগাঁয়ে এসেছিলুম। কল্যাণীর সঙ্গে দুদিন কাটিয়ে গেলুম ঘাটশিলা । সেখানে এল বিভূতি । মুখুজ্যে। তাকে নিয়ে ভট্টচার্জ সাহেবের মোটরে গালুড়ি। প্রোফেসার BLDBB BBBBBBLB SLDDB SLSs S DBDBB DBDEKS SDED SS DBDD DBDBuBD রাঁচী, রওমা ঠাই বিভূতিকে নিয়ে। মুস্ত্রী জংসন থেকে রাসী ধাওয়ার রেলপথের দু’ধারের অরণ্য সৌন্দর্ঘ্যের তুলনা হয় না। পরদিন রাচি থেকে অনেকগুলি মেন্টুে ও কলেজের ছেলেদের সঙ্গে হুড়ক ও জোনা জলপ্রপাত্ত দেখতে গেলুম। জোনাতে সন্ধ্যাপ্ন আগে একখানা পাথরে বসে কৃত কি, ভাবলুম। হুঙ্ক্লর চেয়ে জোনা ভাল লাগলো। কি জনহীন নিস্তব্ধতা চারিদিকের ! মেয়েদের আসতে দেরী হোতে লাগলো, আমি ও বিস্তৃতি ঘাসের ওপর সতরঞ্চ পেতে শুসো রইলুম কতক্ষণ। সুপ্রভা, খুকু, কল্যাণী, গোিৱী-সাধার কথষ্ট মনে হয়। ওদের সবাইকে আমার গ্ৰীতির অর্ঘ্য নিবেদন ঋরি মনে মনে । সুপ্রভাক্স চিঠি পেয়েছি রাঁচি এসেই ! জোনাতে সে চিঠিখান!! আমার পকেটে । জঙ্গলের মধ্যে বসে কতধারা পুড়ি। কল্যাণীর চিঠিখানাও। রাচি স* এটি বেশ সুন্দর। সুনিৰ্ম্মল বসু ওখানে বেড়াতে গিয়েছে, তার সঙ্গে একদিন মাঠের ধারে বেড়াতে গেলুম। স্নাচি থেকে ফিরে ঘাটশিলা এসে দেখি ছোটমামা এবং সুন্টুর শ্বশুর সেখানে। কমল একদিন বেড়াতে এল। চলে এলুম কলকাতা । 波>总