উৎস মত দাড়িয়ে ভােবছ কি ? ঐ সব জিনিসগুলো নামাও । বাবা হরিশ, তুমি একটু সাহায্য কর। দেখুন দিদি, এক কাজ করুন। উঠানের পাশে ঐ যে উনোনটা দেখছি, ঐতে আগুন করুন ত চট্ৰপট’। আর |” করতে হয়, আমি করছি, একটু চা খেতে হবে যে । রমেশ এতক্ষণে কথা বলল। কি বলল জান মা ? বলল, "aff of 5 off 92 33 3| G | আমি বললাম, সে আমি জানি শ্ৰীমান রমেশচন্দ্র। ওহে বাপু হরিশ, আগে ট্রাঙ্ক দুটো নামাও ত, তারপর হাড়িটা, শেষে বিছানাপত্র, বুঝলে । দিদি একেবারে তৎপর ; তখনই উনোন ধরাতে বসে’ গেলেন। আমি একটা ট্রাঙ্ক টেনে নিয়ে খুলে ফেলে চায়ের সরঞ্জাম, মায় কোিটলি, জলের বোতল বা’র করে” রমেশকে বললাম, এইবার জল গরম করে’ চা তৈরী করা ত ভাই । দেখ দেখি সব আছে কি না । কিছুর অভাব নেই ; এ আমার মা জননীর গোছানো। রমেশের মা বললেন, বাবা, চাল-ডাল ও এনেছ না কি ? আমি বললাম, আপনার ছেলে হয়ে” এত বেয়াদবি করতে পারি। নে । য’। সব এখানে হয় তা পাওয়া যাবে না মনে হয়েছে, মা তাই গুছিয়ে দিয়েছেন। রমেশ তখন ধীরে-সুস্থে চা তৈরী করল। আমি, রমেশ আর হরিশ, এই তিনজনে চা খেয়ে ঠাণ্ডা হয়ে, রমেশের দিদিকে ডেকে অপর ট্রাঙ্কের চাবী তার হাতে দিয়ে বললাম, এ বাক্সে যা’ আছে, DBB BYY uD DD S BDBB BYS DDD DB DBDBB DS তা’ হ’লে ক'লকাতায় আমার মায়ের কাছে যেতে হবে ; আর সেই GS
