পাতা:উৎস - জলধর সেন.pdf/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস বড়-বৌদি’ এতক্ষণ চুপ করে ছিলেন। তিনি বললেন, কি আর রাত হয়েছে, এখনও বারোটা বাজে নি। আচ্ছা, তুমি বারোটা BD DBDB S DDBBB DDD DDS DDBD DBDBB BSB BBS বেশ তাই হবে। রতনপুরে তারপর বোধ হয় ছয় সাতমাস ছিলাম। প্ৰাইমারী পরীক্ষায় সকলের উপর হয়ে পাশ করেছিলাম । তারপরই বাবা আমাকে মেদিনীপুরে নিয়ে গিয়ে হরেন্দ্ৰবাবুর বাসায় রেখে এলেন। আমি মেদিনীপুরের বাঙলা বিদ্যালয়ে ভৰ্ত্তি হলাম। স্কুলের পড়া আর কতটুকু। সে পড়া শিখতে আমার এক ঘণ্টার বেশী সময় কোন দিনই লাগত না । বাকী সময়টা আমি হরেন্দ্ৰবাবুর ছাপাখানায় কাটাতাম ; খেলা করতে, কি বেড়াতে যেতাম না। এমনি করে” ইস্কুলের পাড়াও হোতো, ছাপাখানার কম্পোজিটরীও শেখা হোতো । ঐটে শিখেছিলাম বলেই ত আজ আপনাদের পেয়েছি ; নইলে যে দিনকাল পড়েছে, বি-এ, এম-এ- রাই গলিতে গলিতে ফিরছে, আমার মত বাঙলা ছাত্রবৃত্তি পাশ করা ছেলে ট্রামের চালক গিরি কাজও পায় না। কেমন মা ? মা বললেন, সে কথা ঠিকই । যাক সে কথা । হরেন্দ্ৰবাবুর বাড়ীতে আমি সাত বৎসর ছিলাম। আমি একবারে তঁদের ঘরের ছেলে হয়ে গিয়েছিলাম। তঁরা যে কায়স্থ, আর আমি যে মাহিষ্য, এ কথা আমরা ভুলেই গিয়েছিলাম। ছাত্রবৃত্তি পরীক্ষা দিতে আমার সাত বছর লেগেছিল। একে চাষার ছেলে, কোন পুরুষে মা সরস্বতীর ছায়াও কেউ মাড়ায় নাই ; তারপর রতনপুরে যা’ পড়েছিলাম, সে অতি সামান্য ; কাজে-কাজেই অতদিন BDB S S BDDuDS DBBD DDDBDBD BD DD gBDB BBDB DBD