পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভবপারের নৌকা গোপাল দাদার গুরুঠাকুর এসেছেন শুনে’ পণ্ডিত হৃষীকেশের DH S SDD DBDBD SDuDBD BeBBYS BDBDBSDD YuLLkHmD কেঁচার খুঁট গায়ে দিয়েই এই শীতকালের সন্ধ্যেবেলা গুরুজীকে দর্শন করতে বেরিয়ে পড়লেন। আমি ভাবলুম-হবেও বা, পণ্ডিতজীর বয়স ত প্ৰায় পঞ্চাশের কাছাকাছি হ’য়ে এলো ; সূৰ্য্য ত বিলক্ষণই পশ্চিমে হেলে পড়েছে ; এইবার বুকি পণ্ডিতজীর একটু পরকালের চিন্তা এসেছে। বিশেষতঃ গোপাল দাদার গুরু এক প্ৰকাণ্ড সিদ্ধপুরুষ বলে’ প্ৰসিদ্ধ, তীর চেলাও দশ-বিশ হাজারের কম হবে না । প্ৰায় এক ঘণ্টা চুপ করে’ বসে’ আছি, দেখি না পণ্ডিতজীআস্তে আস্তে ফিরে এসে দরজা বন্ধ করে” দিয়ে তক্তাপোষের উপর বসে পড়লেন। মুখখানা খুব গভীর বটে, কিন্তু চোখের কোণে একটু চাপা চাপা দুষ্ট, হাসি। এ “কি পণ্ডিতজী, এরি মধ্যে সাধু-দৰ্শন শেষ ইয়ে গেল যে!” -বলে আমি হকোটা পণ্ডিতজীর হাতের কাছে এগিয়ে দিলুম। পণ্ডিতজী হুকোটা রেখে দিয়ে বললেন-“না, ভায়া, এ আর চলবে না। একে ত সাধুজী ভাব-জগতের যে আধ্যাত্মিক,