পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মের সোল এজেন্মিস ዓ $ স্বরে স্বল দিতে এসে বৌদিদির সঙ্গে দেখা করতে আসে। তারপর থেকে তাকে এমনি গেটেবাতে ধরেছে যে গোপালদা যতক্ষণ বাড়ীতে থাকে ততক্ষণ সে মেয়েট আর নড়তে চড়তে পারে না ! उमांझों अनांथी भiश्व, cकांथाई सा बांटत १ এই ত অবস্থা। কাজেই গোপালদার বৈরাগ্যের মাত্ৰা যত পর্দায় পর্দায় চড়তে আরম্ভ করেছে, মেজাজটাও, সেই অনুপাতে চড়ছে। বয়সও প্ৰায় পঞ্চাশের কাছাকাছি হোলো। আর তার উপর আজ খোদির জ্বর, কাল পুটির পিলে, পরশু পিশ-শাশুড়ীর স্বাদশীর পারণ-এ সব কি ভাল লাগে ? গোপালদা তাই ক্ষুব্ধ হ’য়ে তামাক টানতে টানতে বললেন-“কি বলবো ভাই, এক একবার মনে হয় যেদিকে দু চক্ষু যায়, বেরিয়ে পড়ি } গরলা বেটা দুধ দেওয়া বন্ধ করেছে ; মুদী ত এমন তাগাদা আরম্ভ করেছে যে রাস্তায় বা’র হওয়াই দায়। এখন উপায় ?” পণ্ডিতজী ঘরের কোণে বসে’ এক মনে চক্ষু বুজে তামাক টানছিলেন। তামি তাকে লক্ষ্য করে জিজ্ঞেস করলুম-“হঁ পণ্ডিতজী, একটা উপায় ত কিছু বাতলে দাও। পণ্ডিতজী চক্ষু খুলে গোপালের দিকে চেয়ে বললেন- "আরে বুদ্ধি থাকলে আবায়ু পরিস্কার ভাবনা ? আমি তোমার আধা ঘণ্টার মধ্যে এক শোaোঁটি রকম পন্থা বলে’ দিতে পারি ; তাতে ধৰ্ম্মও হবে, অর্থও হবে। হাতের কাছে কিছু না পাও গোটা দুই চার স্বপ্নাদ্য মাদুলি বা অব্যৰ্থ বটিকা বার করে” দাও । একটার নাম রেখে দাও ভবরোগ। কালানল মাদুলি-আর