পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গোপালদার বুজরুকি byrio টিতে একটা চকচকে মহত্ব ফুটে বেরুচ্ছে। আর সবচেয়ে দেখবার জিনিষ দাদার সেই ত্যাগের নধর, নেয়াপাতি বৰ্ত্তল ভূড়িটি। দেখে अामान्न नछि मछिाहे छेवी ८झाgणा । পায়ের ধূলো কাড়াকড়িটা শেষ হ’য়ে গেলে গোপাল দা? একটি যাত্রার দলের বলরাম গোছের ছেলেকে কি একটা ইঙ্গিত করে। দিলেন আর খানিক পরে স্তরে স্তরে রোকাৰীতে সাজান চব্য চোষ্য লেহু পেয় যে সমস্ত জিনিষ এসে হাজির হোলো, তা দেখে আমার কপালের জ্ঞান-নেত্রটা একেবারে ফটু কমে’ ফুটে উঠলো । বড়, বড় সাধুদের যে ভুড়ি দেখতে পাওয়া যায়, সেটা যে শুধু আধ্যাত্মিক রসে ভরা নয়—তাতে গব্য রসের খাদও যে যথেষ্ট আছে তা আর বুঝতে বাকি রইল না। ভক্তিতে আমার প্রাণটা একেবারে গলে খসখসে হ’য়ে উঠলো। আমি গোপাল দা’র পায়ের কাছে চিপ করে? একটী প্ৰণাম করে বললুম-“দাদা, আজ থেকে আমায়ও তোমার দলে ভৰ্ত্তি করে নাও । তোমার পায়ে আজ থেকে আমি একেবারে ষোল আনা আত্মসমৰ্পণ করে” দিলুম।” আনন্দে গােপাল দা’র আধ-বােঙ্গা চক্ষুদ্রািট আরও একটু বুজে এল। তিনি ঈষৎ সুপর্ণনেড়ে বললেন-“তোমার হবে।” উৎসাহে আমি লাফিয়ে উঠে বললুম-“হৰে বৈকি দাদাখুড়ি গুরুজী ! চোখের সামনে দেখতে পাচ্চি ইংরেজের কাছে আত্মসমৰ্পণ করে” দিয়ে কত নড়েভোলা লাট হয়ে গেল ; আর আমরা সবাই মিলে যদি উঠে-পড়ে লেগে যাই তাহলে বছর।