ভেৰামভাস্কর শ্ৰেtাস্তেষাং মাত স্বপূজিত ॥৩, খেছি বাসস্থতি দিব যেন লঙ্কোপণ্ডিতে। । জ্যেষ্ঠে ভ্রাতা চ ভৰ্ত্ত চ পঞ্চ ক্তে গুরবস্তথা । ৩১ আত্মন: সৰ্ব্বহস্ত্রেন প্রাণত্যাগেন বা পুনঃ । , পূজনীয়া প্রবন্ধেন পঞ্চৈতে ভূক্তিমিচ্ছত ॥৩২ যাবৎ পিতা চ মাতা চ স্বাবেতে নিৰ্ব্বিকারণম্ । তীবৎসৰ্ব্বং পরিত্যজ্য পুত্রঃ স্তাত্তৎপরায়ণ ॥৩৩ পিতা মাতা চ সুগ্ৰীতে শুতাং পুত্রগুণ্যৈদি। স পুত্র সকলং কৰ্ম্ম প্রাপ্রয়াং তেন কৰ্ম্মণ ॥৩৪ । নাস্তি মাতৃসমং দৈবং নাস্তি পিতৃসমে গুরু: { গুয়ো:প্রত্যুপকারোহপি ন হি কশ্চন বিস্ততে। ৩৫ তয়োর্নিত্যং প্রিয়ং কুৰ্য্যাৎ কৰ্ম্মণা মনস গির। ম তাভ্যামমন্ত্রজ্ঞাতে ধৰ্ম্মমেকং সমাচরেৎ ॥ ৩৬ বর্জয়িত্ব মুক্তিফলং নিত্যনৈমিত্তিকং তথা। করিবে না। প্রাণরক্ষার্থও তাহাদিগের প্রতি দ্বেষ করিবে না এবং নিলা করিবে না, শত শত অল্প গুণ থাকিলেও গুরুদ্বেষী ব্যক্তি অধোগামী হয়। ২১—২৯ । সকল গুরুর মধ্যে পাচটা শুরুজন বিশেষ পূজ্য ; যথা মাত ( ১ ), পিতা (২), গুরু অথবা আচাৰ্য্য (৩), উপাধ্যায় (৪), ঋত্বিকৃ (৫), ইহার মধ্যে আবার শ্রেষ্ঠ প্রথমোক্ত তিনজন । মহাগুরু এবং জননী ইহুদিগের মধ্যেও সুপূজিত (শ্রেষ্ঠা )। ষে একদিনের তরেও বাসস্থান দেয় (১) যাহার নিকট একক্ষপও উপদিষ্ট হওয়া যায় অর্থাৎ জ্ঞান লাভ করা যায় (২ ), জ্যেষ্ঠভ্রাত (৩), ভর্তা অর্থাৎ প্রতিপালক এবং স্ত্রীলোকের পক্ষে স্বামী (৪) এবং পূৰ্ব্বোক্ত পঞ্চগুরু (৫)—কল্যাণাকাজক্ষী ব্যক্তি এই পঞ্চবিধ গুরুকে, আপনার অশেষ বিশেষ যত্বে এমন কি জীবনপৰ্য্যন্ত পাত করিয়াও পূজা করিবে । পিতা ও মাত এই দুইজন যতদিন বর্তমান থাকিবেন, ততদিন নিৰ্ব্বিকারভাবে অস্ত সকল বিষয় পরিত্যাগ করিম তাহাদিগের সেবায় নিযুক্ত থাকিবে । পিতা এবং মাত, যদি পুত্ৰগণে অতিশয় প্রীতিলাভ করেন, তাহা হইলে, পুত্র, সেই পিতামাতার প্রীতি উৎপাদন রূপ সংকৰ্ম্ম স্বারা সকল সৎকৰ্ম্মফল প্রাপ্ত হন। মাতার স্থায় 8शय बाहे, गिडांद्र भङe ●क्र माहे ७दः उ९কৃষ্ণ উপকারের প্রত্যুপকারও কিছু নাই। কৰ্ম্ম, মন ও বাক্য স্বায়া সৰ্ব্বদা তাহাদিগের প্রিয়কাৰ্য্য করবে। প্তাদিগের বিনা অনুমতিতে মুক্তিজনক কাৰ্য এবং নিত্য-নৈমিত্তিক কাৰ্য্য ভিন্ন কোন ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্ম-করিবে ধৰ্ম্মসান্ধঃ সমুদষ্ট প্রেত্যানাফলপ্রদঃ ॥৩৭ ৷ সম্যগাচায়বজ্ঞায়ং বিহুষ্টঙ্কজম্মুঙ্গয় । । শিষ্যে বিষ্ঠাফলং ভুঞ্জে প্রেত্য চাপড়তে দিৰি ॥৬৮ যে ভ্রাতরং পিতৃসমং জ্যেষ্ঠং মূঢ়োইবমঙ্গতে । তেন দোষেণ সম্প্রেত্য মিরয়ং সম্প্রস্বচ্ছতি ॥৩৯ ' পুংসাঞ্চাত্মনি বেষেণ পূজো ভর্তা চ সশ্বত: । , বানি দাতার লোকেইশ্বরপকারোপি গৌরব। যে নরা ভর্তুপিণ্ডাৰ্থং স্বান প্রাণান সন্ত্যজন্তি ছি। তেষামেব বরালোকান্থবাচ ভগবান তৃগু ॥ ৪১ মাতুলাংশ্চ পিতৃব্যাংশ্চ শ্বশুরাবৃত্ত্বিজান গুরুন। অসাবহমিতি ক্ৰয়াং প্রত্যুখায় যবয়সী ॥ ৪২ অবাচ্যে দীক্ষিঙে নাম্বা যকীয়ানপি যো ভৰেং ৷ ভোঃশব্দপুৰ্ব্বকঞ্চৈনমভিভাষেত ধৰ্ম্মবৎ । ৪৩ অভিবাদ্যাশ্চ পুৰ্ব্বস্তু শিরসারস্বশৰ্ম্ম চ | ব্রাহ্মণক্ষত্রিয়াদ্যৈশ্চ স্ত্রকামৈঃ সাদরং সঙ্গ ॥ ৪৪ নাভিবাদ্যাঙ্ক বিপ্রাণাং ক্ষত্রিয়াদ্যাঃ কথঞ্চন । জ্ঞানকৰ্ম্মগুণোপেত। যদ্যপ্যেতে বহুঙ্কতা: se না। পিতৃ-মাতৃ-পরায়ণতাই শ্রেষ্ঠ ধৰ্ম্ম ; অতএব পরকালে নিরতিশয় আনন্দজনক। সম্পূর্ণরূপে শৌচাচারশিক্ষক আচাৰ্য্যকে প্রীত করিয়া তাহার অনুমতিক্রমে তাহার নিকট বিদায় লইয়া শিষ্য, ইংকালে বিদ্যাফল (সম্মাদি) প্রাপ্ত হন এবং পক্ষকালে স্বৰ্গধামে সেই ৰ্ব্বিদ্যাফলে অসীম আনন্দ লাত্ত করেন। যে মূঢ়, পিতৃতুল্য মাননীয় জ্যেষ্ঠভ্রাতাকে অবজ্ঞা করে, সে মৃত্যুর পর সেই পাপে মরকে গমন করে। ইহলোকে, প্রতিপালক ব্যক্তিয় যে উপকারকতা ও শ্রেষ্ঠত আছে, তাহার উপর দৃষ্টি করিৰে। প্রতিপালক,—সকল পুরুষেরই মনোনিবেশপূৰ্ব্বক পূজ্য বলিয়া সম্মত । ভর্তার উপকারার্থ যাহার প্রাণ ত্যাগ করে, তাহাদিগেরই উত্তমলোক প্রাপ্তি হয় ; ইহা ভগবান তৃপ্ত (উশন) বলিয়াছেন। মাতুল, পিতৃব্য, শ্বশুর এবং ঋত্বিকু এই সকল গুরুজন, বয়ঃ কনিষ্ঠ হইলে, প্রত্যুথান করিয়াই “অসাবহং’ (এই আমি ) ইছা তঁহাদিগকে বলিবে। ৩০-৪২ । ৰয়ঃকনিষ্ট ব্যক্তি যজ্ঞে দীক্ষিত হইলে, বয়ঃজ্যেষ্ঠ ব্যক্তিও তৎকালে তাহার নাম ধরিয়া আহ্বান করিবেশ, কিন্তু ধৰ্ম্মজ্ঞ ৰ্যক্তি, “ভো” এই কথা উচ্চারণ করিা কথোপকথনাদি করিবে । জীকামী ব্রাহ্মণ ক্ষরিাঞ্জি বর্ণ, জ্যেষ্ঠ ব্যক্তিকে মন্তকম্বারা গাঙ্গয়ে সৰ্ব্বদা অক্তিবাদন করবে,তাহাতে তাৰাদিগের পাপ পাশ ছা! জানী,ক্রিয়াবাম্ব,গুণবান এবং ধন্থ শাস্ত্ৰৰেজ হইগেও
