as জালস্থার্কমরীচিগতং রজস্বসরেণুসংজ্ঞকৰ্ম্ম । ১ । তদষ্টক লিঙ্গ। ২। তন্ত্ৰয়ং রাজসর্ষপ । ৩। তন্ত্রয় গেীরসর্ষপ: ৪ । তথষটুকং যব ॥ ৫ । তত্ৰয়ং কুঞ্চলম্ ॥ ৬ । তৎপঞ্চকং মাষ; ॥ ৭ তত্ত্বাদশমক্ষাৰ্দ্ধম্।। ৮। অক্ষার্কমেব সচতুৰ্ম্মাষকং সুবর্ণ ॥ ৯ । চতুঃসুবর্ণকো, নিষ্ক; ॥ ১• ॥ দ্ধে কৃষ্ণলে সমধুতে রূপ্যমাষক: ॥ ১১ ॥ তৎষোড়শকং ধরণম্ ॥ ১২ ॥ তাম্রকার্ষিক; কাৰ্যাপণ: ॥ ১৩ ॥ পণনাং স্বে শতে সার্থে প্রথম সাহস: স্মৃত: । মধ্যম: পঞ্চ বিজ্ঞেয়: সহস্ৰত্ত্বেব চোত্তমঃ ॥ ১৪ ইতি বৈষ্ণবে ধৰ্ম্মশাস্ত্রে চতুর্থেইধ্যায়। ৪ ॥ চতুর্থ অধ্যায়। t; গবাক্ষনির্গত স্বৰ্য্যকিরণে যে ধূলিকণা দৃষ্ট হইয়৷ থাকে, তাহার নাম ত্রসরেণু। আট ত্রসরেণু— এক লিক্ষ । তিন লিক্ষী-এক রাজসর্ষপ । তিন রাজসর্ষপে—এক গেীরসর্ষপ । ছয় গৌরসর্ষপে—এক যব । তিন যবে—এক কুঞ্চল । পাচ কৃঞ্চলে--এক মাস। বার মাযে-অক্ষাৰ্দ্ধ এক অক্ষাৰ্দ্ধ এবং চার মাষে অর্থাৎ ষোল মাষে—এক সুবর্ণ * । চারি সুবর্ণে এক নিষ্ক (১)। সমপরিমাণে দুই কৃষ্ণলে—একরূপ্যমাষক। ষোড়শ রূপ্যমাষকে—এক ধরণ (২) । এক কর্ম তামের নাম কার্ষপণ ( অথবা পণ ) (৩) । সাৰ্দ্ধংিশতপণের নাম প্রথম সাহস; পঞ্চশতপণের নাম মধ্যম সাহস এবং সহস্র পণের নাম উত্তম সাহস । ১—১৪ । চতুর্থ অধ্যায় সমাপ্ত ॥ ৪ ।
- প্রথম হইতে এই পৰ্য্যস্ত স্বর্ণের মান কীর্তিত इहेल । । -
(১) চারি সুবর্ণ স্বর্ণে–একনিষ্ক; ইহা রজত এবং স্বর্ণময় দ্বিবিধই হইয়া থাকে। মিতক্ষরাদির মতে ইহা রজত । * - - - - - - - (২) এই পৰ্য্যস্ত রঞ্জতের মান নির্দিষ্ট হইল। (৩) ইহা তামের পরিমা৭ে। সুবর্ণ, ধরণ এবং কর্ম এই তিনট্র পরিমাণে সমান । । উনবিংশতি-সংহিত{ পঞ্চমোছখ্যায়ঃ । অথ মহাপাতকিনে ব্রাহ্মণবর্জং সৰ্ব্বে বধ্যা; i ১ 1 , ন শরীরে ব্রাহ্মণস্য দণ্ড ৷ ২ ৷ স্বদেশাত্ৰাহ্মণং কৃতাঙ্কং বিবাসয়েৎ ॥ ৩। তস্য চ ব্ৰহ্মহত্যায়ামশিরস্কং পুরুষং ললাটে কুৰ্য্যাৎ ॥৪ মুরাধজং সুরাপানে । ৫ ৷ শ্বপদং স্তেয়ে ॥ ৬ ভগং গুরুতল্লগমনে ॥ ৭ ॥ অস্ত্যন্ত্রাপি বধ্যকৰ্ম্মণি তিষ্ঠন্তং । সমগ্ৰধনমক্ষতং বিবাসয়েৎ । ৮. কূটশাসনকৰ্ত্তংশ্চ রাজা হস্তাংশ কূটলেখ্যকারাংশ্চ ॥ ১০”। গরদায়িদপ্রসহতস্করান স্ত্রীবালপুরুষঘাতিনশ্চ ॥১১ । যে চ ধান্তং দশভ্যঃ কুম্ভেভ্যোহধিকমপহরেয়ু ॥ ১২ ॥ ধরিমমেয়ানাং শতাদভ্যধিকম ॥১৩ ॥ যে চাকুলীন রাজ্যমভিকাময়েয়ু: ॥১৪। সেতুভেদকাংশ্চ ॥১৫ ॥ প্রসহতস্করাণাঞ্চবকাশভক্তপ্রদাংশ্চ ॥ ১৬। অন্যত্র রাজ পঞ্চম অধ্যাধু 1. ব্রাহ্মণ ভিন্ন সকল বর্ণের মহাপাতকীই বধ্য । ব্রাহ্মণের দৈহিক দণ্ড নাই। তবে ব্রাহ্মণের দণ্ড এই যে, নিম্নলিখিত চিহ্নে অঙ্কিত করিয়া দেশ হইতে বহিষ্কৃত করিয়া দিবে।—চিহ্ন করিবার নিয়ম, এই, যে ব্রাহ্মণ হ্মহত্যা করিবে, তাহার,ললাটদেশে মস্তকশূন্য পুরুষ অঙ্কিত করিয়া দিবে। সুরাপানে সুরা চিহ্ন। চৌর্য্য করিলে কুকুরচরণ। গুরুপত্নী গমনে ভগীকার । অদ্য কোন বধজনক কার্য্য করিলেও তাহার ধনাদি হরণ না করিয়া এবং দৈহিক দণ্ড না দিয়া (কেবল) রাজ্য হইতে নিৰ্বাসিত করিয়া দিবে। যাহার কূটশাসন (অর্থাৎ জানিয়-শুনিয়া লোভাদি বশতঃ অযথা শাসন) করে (অথবা রাজদত্ত তাম্রশাসনাদি জাল করার নাম কূটশাসন, যাহারা তাহ করে ), যাহারা জাল দলিল প্রভত করে, যাহারা বিষপান করিতে দেয়, গৃহে অগ্নি লাগাইয়া দেয়, দসু্যবৃত্তি করে, স্ত্রীহত্যা বা পুরুষহত্যা করে, যাহারা দশকুন্তাধিক ধান্ত অপহরণ করে, যাহারা শতপলাধিক তুলা পরিচ্ছেদ্য সুবর্ণরজতাদি হরণ করে, যাহার রাজবংশে উৎপন্ন না হইয়াও রাজ্য আকাঙ্ক্ষা করে, যাহারা সেতু ভাঙ্গিয়া দেয়, যাহারা অসামর্থ্য ব্যতীত দমু্যদিগের স্থান ও আহার'প্রদান করে, (অর্থাৎ রাজা যদি দত্যু নিবারণে অসমর্থ হন,তাহা হইলে যাহার অস্ত দস্থ্যনিবারণার্থ কোন দস্থ্যকে বশীভূত করিতে স্থান ও
