৯৪ ঐতিহাসিক-নবন্যাস । রাজগুৰু একহারী অণর অপছণর করিবেম গণ এত সম্পহারে এমত কান্তি পুষ্টি শরীর হবে না কেন রাজগুৰু ঋষি বিশেষ অণহার না করিলেও চলে সিদ্ধ শরীর। তাছারান্তে অণলস্য ত্যাগ করিতে গেলেন— বৈকালে পূর্ণ মেল দশকের তামাস দেখিবার জন্য ভালং স্থান দেখিয়া, বসিতেছে মন্দিরের দুইদিগে ইন্টক নিৰ্ম্মিত চক, সম্মুখ খোলা, তাহার শেষে এক মঞ্চ লাল রঙ্গের রস্ত্র পতক ও স্বর্ণ রচিত চন্দ্ৰণতপ দিয়া সুসজ্জিত হইয়াছে তাহার সম্মুখে সমস্ত ভদ্রলোক, মধ্যস্থলে রাজগুৰু ও দুৰ্ব্বার সিংহের দল বল। দক্ষিণদিগন্তে ছনুমন্ত ও তাছার দল পল ও ঐ মঞ্চের অন্যদিগে মহীপাল ও তাছার দল বল । তাহাদিগের উপরে ওম্পশ্চাতে তিন গ্রামস্ত ভদ্র অঙ্গনাচয় বিবিধ রঙ্গের বস্ত্র পরিয়া অপুরূপ শোভা সমৃদ্ধি করিতেছে চকের চতুৰ্দ্দিগে অঙ্গনাচয় নানা বিধ অলঙ্কারে ভূষিত ও বিবিধ রঙ্গের বস্ত্রে শোভিত হইয়া বসিয়াছেন নিম্নে পুৰুষে পরিপূর্ণ। as বিহারের ও রাজগৃহের সং সুসজ্জ হইয়। বাছির হুইয়াছে। শিবদুর্গার বিবাহ-ভূত প্রেতসছ শিব বাহির ছইয়াছেন, মেনক প্রভৃতি বর বরণের রগড় দেখাচ্ছেন, কোন দল লঙ্কাকাণ্ড সাজিয়। রাম লক্ষণ হনুমানদের লইয়। প্রায় প্রকৃত লঙ্কণকাগু করিতেছে, শ্ৰীকৃষ্ণ রাধে ও সখীর মিলিয়। প্রায় ব্রজের ভাব পুনৰ্ব্বণর উদয় করিতেছে—আর ছুটুল ছাটল অনেক সং বাছির হইয়াছে
