পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (চতুর্থ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

C@iርማጃ መሸቯ | RYMO “ছি প্ৰাণাধিক, ওকথা বলিতে নাই। আমি কি তোমায় অবিশ্বাস করি ? তা যদি কািরতাম, তাহা’হইলে মোতিয়াকে দিয়া পত্ৰ পঠাইতাম না। আমি ত লিখিয়াছিলাম, তুমি না আসিলে আমিই তোমার চরণতলে নিপতিত হইব ।” “তাঠিাতেই আমি বুঝিয়াছিলাম যে, আয়েসার হৃদয়ে এখনও আমার ४ान ख्भ{tछ । “আমার হৃদয়ে আর কাতার ও প্ৰবেশাধিকার নাই ।” “এ হৃদয়ে ও তাই জানিবে।” ‘তবে রিজিয়াসুন্দরীর কিছু অধিকার থাকিতে পারে।” “অধিকার কিছুষ্ট নাই, তবে একটু সামান্য স্থানের জন্য সে দাবী করিয়া থাকে বটে ।” “ অবশ্য তেঁাচার দাবী অসঙ্গত নয়।” “কিন্তু মোতিয়ার নিকট তোমার যে গান শুনিলাম, আমি তায় লক্ষ্য তইলে আমার প্রতি তোমার যার পর নাই অবিচার করা হইয়াছে ৷ ” “নারীচিত্ত সত্যািতষ্ট দুর্বল, তাষ্ট মাঝে মাঝে নানা আশঙ্কা উঠিত ।” “এখন বল, আর আমায় হাবিশ্বাস করিবে না ?” “সে কথা ত পূর্বেই বলিয়াছি।” “আমি তাহা কিরূপে বিশ্বাস করিব ?” আয়েসা আপনার কণ্ঠ হইতে ফুলহার খুলিয়া মহম্মদের গলে পরাইয়া কহিলেন,- “কেমন, এখন বিশ্বাস হইবে তা ?” মহম্মদ ও নিজের পুস্পহার আয়েসার গলায় দুলাইয়া বলিলেন,- *हैं। विश्वान श्ल।” এই সময়ে মোতিয়া প্রকোষ্ঠের বাহির হইতে বলিয়া উঠিল,- “আমি এই সময়ে কাজীর কাজটা করিব না কি ?”