थiीन बालब भांजन-नौडि। (R) "ণ্ঠাহীদের অধীনে অনেক কৰ্ম্মচারী ছিলেন । রাজকাৰ্য্য ও প্ৰকৃতিপুঞ্জের সুখসাধনের জন্যই এতগুলি শ্রেণী-বিভাগ হইয়াছিল ;-প্ৰত্যেকেরই স্বতন্ত্র নির্দিষ্ট কাৰ্য্য ছিল।
- বৰ্ত্তমানকালে যেমন প্ৰত্যেক প্রদেশ ভিন্ন ভিন্ন বিভাগে, প্রত্যেক BDBB BDDDSDDSBBSKLBDBDB BK BDD BD BDDBBDDS DBDBDBDBDkSY প্রাচীনকালে সেইরূপ ছিল। ধৰ্ম্মপাল-প্রদত্ত-ভূমির সীমা-উল্লেখ-কালে এইরূপ লিখিত হইয়াছে,-
“ শ্ৰীপুণ্ড, বৰ্দ্ধনভূক্ত্যন্তঃপাতি ব্যাস্ত্ৰতটীমণ্ডলসম্বন্ধমহন্তাপ্ৰকাশবিষয়ে ক্ৰৌঞ্চশ্বভ্রানাম গ্ৰামঃ ।” মহীপাল ও মদনপালদেবের তাম্রশাসনে । পুণ্ডবৰ্দ্ধনভূক্ত্যন্তঃপাতী কোটীবর্ষবিষয়ান্তৰ্গত গোকলিকামণ্ডল ও হলাবৰ্ত্তমণ্ডলের নাম উল্লিখিত হইয়াছে। অতএব আমরা নিঃসন্দেহে ধরিয়া লাইতে পারি—তৎকালে কোনরাজ্য কয়েকটি ভুক্তিতে, প্ৰত্যেক ভুক্তি কয়েকটী বিষয়ে, এবং প্রত্যেক বিষয় কয়েকটা মণ্ডলে বিভক্ত ছিল। হিন্দু রাজগণের এই দেশ-বিভাগ-কৌশল বর্তমান সময়াপেক্ষা কোন অংশে নুন ছিল কি না, পাঠকবর্গই তাহা বিবেচনা করিবেন। নারায়ণপালদেবের তাম্রশাসনে মহাসান্ধিবিগ্ৰহিক, মহাক্ষপটলিক, মহাপ্ৰতীহার, মহাকৰ্ত্তাকৃতিক, মহাকুমারামাত্য, রাজস্থানীয়োপরিক, দাসাপরাধিক, ক্ষেত্রপাল, প্ৰান্তপাল, কোষপাল, অঙ্গরক্ষ, হস্ত্যশ্বোষ্ট্রনৌবলব্যাপৃতক, দূতপ্ৰেষণিক, গ্ৰামপতি-ইহাদের নাম নুতন দৃষ্ট হইল, ধৰ্ম্মপালদেবের তাম্রশাসনে এই সকল কৰ্ম্মচারীর নাম নাই। প্ৰথম, মহীপালদেবের তাম্রফলকেও, আমরা এই সকল কৰ্ম্মচারীর নাম পাই। ইহা হইতে বুঝিতে পারা যায়, পাল-বংশ গৌড়রাজ্যে সুপ্রিতিষ্ঠ হইলে, শাসন-সংস্কারের উন্নতি হইতে থাকে, এবং উক্ত পদগুলি নুতন সৃষ্ট অথবা পুনঃপ্রচলিত হয়। পুনঃপ্রচলিত বলার উদেহত এই, হয় তা এই সকল পদ শূৱ-রাজত্বকালে প্রচলিত ছিল।
