( 8 ) নিয়মে আকর্ষণ প্ৰভৃতি কত মঙ্গলবিধায়ক শক্তিসকল সুশৃঙ্খলে কাৰ্য্য করিয়া চলিয়াছে । তোমারই সৃষ্টির সুবাসে দিকসকল আমোদিত ठूहेमा ब्रङ्ग्रिाgछ । হে বিধাতা পুরুষ, মাতা যেমন নবজাত শিশুকে অহৰ্নিশি চক্ষের বিধাতা পুরুষকে সম্মুখে রাখিয়া লালনপালন করেন, সেইরূপ তুমি নমস্কার । সেই আদিকাল অবধি তোমার নিত্য নবজাত সৃষ্টিকে স্বীয় ক্রোড়ে রক্ষা করিয়া আসিতেছে। তোমাকে নমস্কার । মধ্যাকুসুৰ্য্যের ন্যায় সহস্ৰ কোটী জ্বলন্ত সুৰ্য্য তোমারই চক্ষুস্বরূপে বৰ্ত্তমান থাকিয়া নিয়তই এই জগতসিংসারকে রক্ষা করিতেছে । হে প্ৰাণের প্রাণ, এই বিশ্বজগত তোমাবই প্ৰাণের অভিব্যক্তি, তাই এই বিশ্বজগতে প্ৰাণের কি খেলাই না চলিয়াছে। কোটী কোটী যুগ ধরিয়া কোটী কোটী প্ৰাণীবু উদ্ভব হইতেছে, তবু তাহার অন্ত নাই । তোমাকে নমস্কার । হে জ্ঞানদাতা গুরু, তুমি আমাদিগকে এক আশ্চৰ্য্য জ্ঞানধনের জ্ঞানদাতা গুরু পর- অধিকারী করিয়াছ । সেই জ্ঞান যে কি তাহা মেশ্বরকে নমস্কার! আমরা জানি না, কিন্তু আশ্চৰ্য্য এই যে সেই জ্ঞানের দ্বারা তুমি যে কোথায় কোন বস্তু, কোথায় কোন শক্তি আমাদিগের জন্য লুকায়িত রাখিয়াছ, সেগুলি একে একে জানিতে পারিতছি। এই জ্ঞানের যে কি আশ্চৰ্য্য ক্ষমতা তাহা ভাবিয়া উঠিতে পারি না । যতই জ্ঞানের পথে অগ্রসর হই, ততই সেই পথ সম্মুখে অনন্তপ্রসারিত দেখিতে পাই। এই জ্ঞানের দ্বারা কোথায় সুৰ্য্য, সুৰ্য্যের উপর সুৰ্য্য, সেই সকলের তত্ত্ব অনস্ত সাগরের পার্থে একটিী
পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/৮২
অবয়ব