পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শুপাল্পেন্ন उटपटिव्न স্বল্লভাষী, কিন্তু মুখে যা বলেন। কাজেও তাই করেন, কাঙ্ক সঙ্গে পরামর্শ করেন না। সুতরাং মাথা হেঁট করে, চক্ষু মাটীর দিকে ফেলো-যেন চৰ্বাঘাস দেখছেন-এইভাবে কাচারী বাড়ীর দিকে গেলেন। রাজাবাবু কাচারীর কেরানিকে বল্লেন, ওর সঙ্গে গিয়ে কাগজপত্র বুঝে নিতে । তিনি হানিফ, খাকে বঁল্লেন, “তোমায় দেখছি। এখানকার সকলে খুব মান্য করে, তুমি নায়েবী নেবে ?” “হুজুর, আমি লিখতে জানি না।” “কাচারীতে যে কেরানী আছে।--তাকে দিয়ে সেই কাজটি হবে, আর আসল কাজ গুলি তুমি করে ।” হানিফ ভুয়ে পড়ে রাজাবাবকে বহুত বহুত সেলাম করতে লাগলো, এবং অপরাপর প্রজার উচ্চস্বরে তার প্রশ* সাবাদ করতে লািগল । রাজাবাব তাদের বল্লেন, “ছেলে হ’য়ে দুষ্টমি কাচ্ছিলি, এখন নায়েব DB BBBDSBBDB BB DSBD BDB S DBDDBD DDD BDD BD DSLDLSSS হানিফ তুমি কেরানীর সাহায্য নিয়ে একটা হিসেবে তৈরী কর, নারেব বাদের যা ক্ষতি ক’রেছে, সরকার হ’তে তা পূরণ করে দেওয়া যাবে।” তারপর পাশ্ববৰ্ত্তী গ্রাম গুলিতে জলকষ্ট দেখে কিশোর রায় কতকগুলি জলাশয় কাটাতে আরম্ভ করলেন । সেই গ্রামবাসীরা তার কাছে যেরূপ মিনতি ও ভক্তি দেখাতে লাগল, তাতে বোধ হ’ল, যেন তিনি ভগবান * 4C(ko | এই সকল জলাশয় খননের কাজ তিনি নিজে দেখতে লাগলেন। সারাদিন ধরে কখনও ঘোড়ার পিঠে, কখনও পান্ধীতে চড়ে তিনি বাসা বাড়ীতে ফিরতেন। গ্রামের পথদিয়ে যেতে যেতে দেখতে পেতেন, সারাদিন লাঙ্গল চালিয়ে, কি ধান কেটে, খড়ের বোঝা মাথায় ক’রে চাষীরা তঁদের কুঁড়ে ঘরে ফিরছে। তাদের বউ সকল সন্ধ্যায় দীপ SN3