পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\setics-s vesical দিয়ে জয় করতে হবে।--সামাজিক নেতাগণ-সমস্ত নরনারীকে পুত্রকন্যার মত দেখবেন। যে কেউ কিছু করুল, আর অমনই তাঁকে ছেড়ে দিয়ে শুদ্ধতু রক্ষা করার চেষ্টা যদি করেন—তবে তা 叠পুরুষ নির্বিচারে সকলের উগ্ধর চালিয়ে দেখুন-সমাজ-জন মানবশূন্য হ’য়ে পড়বে অমরাবতী মেয়েদের নিয়ে সৰ্ব্বদা থাকতেন। তাদেব পূর্বকাহিনী জিজ্ঞাসা করতেন না, একজন যদি অপরকে সে সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন করতো।--তবে তা মানা করতেন। তারা যেন কোন দোষ করে নি, তাদের তিনি মা, এই ভাবে স্মৃত্ত্বি করে তারা তাব কাছে শিক্ষা てやびす| | --r সে শিক্ষা কি ? অল্পদিনের মধ্যে বৃন্দাবন ও শুন্নিকটবৰ্ত্তী, বহুস্থানের বাজারে “নব জীবনের’ শাক শবাজী, ফল ও ফুলের বহু চুপড়ি বিক্রয়ের জন্য যেত। সেগুলি সমস্ত আশ্রমের মেয়ে দাৰ্থ দ্বারা উৎপন্ন । সৎকান্মের উৎসাহে এবং অমরাবতীর আদর্শ চরিত্রের প্রতিষ্ঠায়— ক্রেতাগণ সেই চুপড়ি গুলি অধিকতর আগ্রহে কিনা হন । তা ছাড়া ‘নবজীবনে’র মোজা, গেঞ্জি, কাঠের ও মাটীয় পেল না, বস্ত্ৰ, জামা, সে দেশে সৰ্ব্বজন পরিচিত হ’য়ে উঠল। বিলাত ত’তে যন্ত্রপাতি কিনে চিনে মাটির পুতুল তৈরী হ’তে লাগল-মেয়েরাই তাঁর কবিগার। বহু দূর দূরান্তর ত’তে আশ্রমে মেয়েরা আসতে লাগলেন। তাদের মধ্যে কত উচ্চ ও সন্ত্রান্ত বংশের মেয়ে, ক'ত সুন্দরী, কত প্ৰতিভাবর্তী ! তারা পতিতা ছিলেন, কিশোর রায় বলতেন। “পতিতার সেবায় আমার জীবন উৎসর্গ করেছি! এ জীবনে অন্য কোন ব্ৰত পালন করি নাই ।” ‘নবজীবনে'র মেয়েদের মধ্যে কারু। কারু উদ্ভাবনী শক্তি-দেশের